ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১৪:৪৪:০২ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

কমহারে নারীদের নোবেলপ্রাপ্তি প্রসঙ্গে কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:২৮ এএম, ১৩ অক্টোবর ২০২১ বুধবার

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

বরাবরই নারীরা নোবেল পুরস্কার কম পাচ্ছেন বা তাদের কম সংখ্যায় নির্বাচন করা আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বছর নোবেল পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে মাত্র একজন নারী রয়েছেন। ফলে ঐতিহাসিকভাবে নারীদের নোবেল বঞ্চনার বিষয়টি আবারও সামনে এসেছে। এ রকম বিতর্কের মুখে মুখ খুলেছে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। 

একাডেমির প্রধান গোরান হ্যানসন বলেছেন, তুলনামূলক অনেক কম হারে নারীদের নোবেলপ্রাপ্তি নিয়ে তারও মন খারাপ হয়। কিন্তু ‘নোবেল পুরস্কার কোনোদিনই লিঙ্গ বা জাতীয়তার ভিত্তিতে দেওয়া হয়নি, হবেও না।’

হ্যানসন বলেছেন, তারা চান, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন যারা করছেন, তারাই এ পুরস্কার পাক। ১৯০১ সালে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তনের পর এ পর্যন্ত ৯৪৭ জন ব্যক্তি এবং ২৮টি সংস্থা এ পুরস্কার পেয়েছে। বিজয়ীদের মধ্যে নারীর সংখ্যা মাত্র ৫৯ জন।

ছয়টি বিভাগে নোবেল পুরস্কারের জন্য এ বছর মোট ১৩ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করেছে নোবেল কমিটি। তাদের মধ্যে ফিলিপিন্সের সাংবাদিক মারিয়া রেসাই একমাত্র নারী। 

হ্যানসন বলেন, ‘নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে নারীর সংখ্যা সত্যিই খুব কম এবং এটা দুঃখজনক। সমাজে যে ন্যায্যতার অভাব, সেটাই এখানে প্রতিফলিত হয়েছে। বিশেষ করে যে বছরগুলো আমরা পার করে এসেছি। সে সমস্য এখনো রয়ে গেছে এবং এ বিষয়ে আমাদের আরও অনেক কিছু করার আছে।’ 

তবে হ্যানসন বলেন, ‘আমরা তাদেরই এ পুরস্কার দেব, যারা সবচেয়ে যোগ্য।

তারাই এ পুরস্কার পাবেন, যারা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদানগুলো রাখছেন।’ আগের দশকের তুলনায় এখন নোবেল পুরস্কারে নারীর সংখ্যা বাড়লেও সেই বৃদ্ধির হার যে খুবই ধীর, তা মানছেন নোবেল কমিটির প্রধান।

তিনি বলেন, ‘পশ্চিম ইউরোপ আর উত্তর আমেরিকায় ন্যাচারাল সায়েন্স নিয়ে যে গবেষকরা কাজ করছেন, তাদের মাত্র ১০ শতাংশ নারী। এশিয়ায় এ সংখ্যা আরও কম।’