ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ৭:১৯:০৪ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

কোচিংয়ে যাওয়ার পথে ছাত্রীকে অপহরণ,অতঃপর

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৫৬ এএম, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

নোয়াখালীর সদর উপজেলায় অপহৃত স্কুলছাত্রীকে (১৫) উদ্ধার করেছে র‍্যাব-১১। এসময় এক অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে আসামিকে বিচারিক আদালতে হাজির করা হবে।  এর আগে, গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার নোয়াখালী মতিপুর গ্রাম থেকে অপহৃত স্কুলছাত্রী ও অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার আবুল হোসেন হৃদয় (২৪) সদর উপজেলার নোয়াখালী ইউনিয়নের মতিপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে।

র‍্যাব-১ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী স্কুল শিক্ষার্থী (১৫) স্থানীয় বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থী। আসামি আবুল হোসেন হৃদয় স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সক্রিয় সদস্য। হৃদয় ওই ছাত্রীকে স্কুলে যাওয়া আসার পথে পথরোধ করে প্রেম নিবেদন করাসহ বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ভুক্তভোগী তার মাসহ কোচিংয়ে যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে আসা মাত্র হৃদয় ও অপর আসামিরা আগে থেকে ওঁতপেতে থাকা একটি কালো রঙের হায়েস মাইক্রোবাস থেকে নেমে ভুক্তভোগীর মাকে ধাক্কা মেরে রাস্তার পাশে ফেলে দেয়।

 পরে তারা ভুক্তভোগীকে অপহরণ করে মাইক্রোবাস যোগে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। পরে ভিকটিমের বাবা নিজে বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন এবং আদালতের আদেশে ১৬ ফেব্রুয়ারি সুধারাম মডেল থানায় মামলাটি দায়ের হয়।
 র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালীর অভিযানিক দল গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকেলে মতিপুর গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে আসামি ও অপহরণের শিকার শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুণ্ডু বলেন, মামলা দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় অপহৃতকে উদ্ধার এবং অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর তাদের সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। অপহরণের শিকার ভুক্তভোগী আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি দেবেন এবং আসামিকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হবে।