খাগড়াছড়িতে টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঘটনা বেড়েছে
অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০১:৪৭ পিএম, ১৯ জুলাই ২০২০ রবিবার
খাগড়াছড়িতে টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঘটনা বেড়েছে
টানা বৃষ্টিতে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের ঘটনা বেড়েছে। ঝুঁকি জেনেও শুধু পৌর এলাকায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার এর বেশি পরিবার। বৃষ্টি বাড়লে বাড়বে পাহাড় ধসের ঘটনা।
স্থানীয়রা বলছেন, বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে তারা। সে সাথে থামছে না পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন। ফলে এ বর্ষা মৌসুসে খাগড়াছড়িতে আবারও পাহাড় ধসে জানমালের ক্ষতির শংকা প্রবল হয়ে উঠেছে।
এ অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করছে প্রশাসন। আর ধস রোধে পাহাড় কাটা বন্ধে জিরো টলারেন্স এর কথা বলছে জেলা প্রশাসন।
গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে খাগড়াছড়ি জেলায় দেখা দিয়েছে পাহাড় ধস। সে সাথে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী এ সব পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা।
গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণে খাগড়াছড়ি শহরের সবুজবাগ, শালবাগান, কুমিল্লটিলা, কলাবাগানসহ শহরতলীর বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। পাহাড় ধসে দুইটি পাঁকা ঘর বাড়িও ভেঙে গেছে। এছাড়া বেশকিছু ঘরবাড়ি ধসে গেলেও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বৃষ্টি বাড়লে এসব জায়গায় ধসের শঙ্কা করছে প্রশাসন। তবে মাইকিং করেও বসবাসকারীতে সরানো যাচ্ছে না। জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের ঢালে ঢালে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে ৩৫ হাজার পরিবার। বিগত বছরগুলোতে পাহাড় ধসে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে।
এদিকে শহরের বেশ কয়েকটি স্পটে পাহাড় কেটে বা পাহাড়ের পাদদেশে অপরিকল্পিতভাবে বাড়িঘর নির্মাণ বেড়ে চললেও পাহাড় কেটে বাড়িঘর নির্মাণ বন্ধে প্রশাসন কোন পদক্ষেপ দেখা যায়নি।
অপর দিকে পাহাড়ে পাদদেশে বসবাসকারীরা বলছে, থাকার জায়গা নেই। তাই জীবনের ঝুকিঁ নিয়ে তারা পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে।
পাহাড়ের পাদদেশে বাসবাসকারীরা জানান, আমরা গরীব মানুষ। সাধারণ কাজ করি। এখানে পাহাড়ে ঘর তৈরি করে থাকি। বৃষ্টি আসলে মাটি ভাঙা শুরু হয়। আমরা ঝুঁকি নিয়েই আছি। বৃষ্টি বাড়লে পাহাড় ধসের ভয়ে আমাদের রাতে ঘুম হয় না। ছেলে মেয়ে নিয়ে আতঙ্কে বসে থাকি।
খাগড়াছড়ি পরিবেশ সু-রক্ষা আন্দোলন-এর সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী জানান, পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের অন্যত্র পুনর্বাসনের উদ্যোগ না নিয়ে ভয়াবহ প্রাণহাণির আশংকা রয়েছে।
খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম বলেন, পৌর সভা ও জেলা প্রশাসন এদের সরিয়ে নিতে কাজ করছে। এ ছাড়া আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। পৌর এলাকায় মাইকিংও করা হচ্ছে ।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, পাহাড় ধস রোধে স্থায়ী পদক্ষেপ হিসেবে পাহাড় কাটা বন্ধের উপর জোর দিয়েছে জেলা প্রশাসন। পাহাড় কেটে কেউ রক্ষা পাবে না।
পাহাড় কাটা বন্ধে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জেলার এ শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি জানান, এদের প্রতি জিরো টলারেন্স দেখানো হবে।
জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, পৌর এলাকায় ৩০টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে ৩ হাজার পরিবারসহ পুরো জেলায় ঝুঁকিতে বসবাস করছে প্রায় ৩৫ হাজার পরিবার।
সূত্র : বাসস
- খালেদা জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
- ‘রুনা-জয়া এভাবে ছবি না তুললেও পারেন’
- ১১ দলের লিগ শুরুর ঘোষণা বাফুফের
- বয়স হচ্ছে, এক্সাইটমেন্ট আর আসলে নেই: তাসনুভা তিশা
- মেসি ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- পালিয়ে যেভাবে নোবেল পুরস্কার নিতে এসেছেন মাচাদো
- ভোটের মাঠে ফখরুলকন্যা
- ওয়ারীতে ৫ হাজার ইয়াবাসহ নারী মাদককারবারি গ্রেপ্তার
- ‘রোগ প্রতিরোধে চিকিৎসার চেয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি কার্যকর’
- আন্দোলনে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আসছে কঠোর ব্যবস্থা
- ফের পেছাল ‘জিটিএ সিক্স’-এর মুক্তি
- নবজাতকের সংক্রমণ হলে বুঝবেন যেভাবে
- শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
- রাউটার যেখানে লাগালে ওয়াই-ফাইয়ের সেরা স্পিড পাবেন
- হঠাৎ নো মেকআপ লুকে জয়া আহসান!
- নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা
- হাদির সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার
- কেরানীগঞ্জে ভবনে আগুন
- ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- হাসপাতালে ভিড় না করার আহ্বান তাসনিম জারার
- বিশ্বে প্রতি ২০ নারীর মধ্যে একজন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত
- এমিনেমের অশালীন প্রস্তাব ফাঁস করলেন টাইটানিকের নায়িকা
- হাদির পরিবারের পাশে ডা. জুবাইদা রহমান
- ভোটে প্রার্থী হতে পারবেন না পলাতক ব্যক্তিরা
- ‘ডাক্তার ও নার্সদের রুমকে ‘পার্টি অফিস’ বানাবেন না’
- শীতে পিরিয়ডের সময় যে ফলগুলো খাবেন না
- মেট্রোরেল চলাচল শুরু
- পাকিস্তানের কাছে শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজও হারল বাংলাদেশ

