ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০২, মে ২০২৪ ৪:০৩:৩১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
মহান মে দিবসে মেহনতি মানুষের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা মদিনায় ভারি বৃষ্টিতে বন্যা, রেড অ্যালার্ট জারি দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ ধরা শুরু ভর্তি পরীক্ষায় ব্যর্থ, পদ্মায় ঝাঁপ দিয়ে তরুণীর আত্মহত্যা মহান মে দিবস আজ ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাংকিংয়ে জ্যোতি চুয়াডাঙ্গায় আজ ৪৩.৭ ডিগ্রি, ২৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধে উদ্বেগ প্রকাশ ম্যার্কেলের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৫:০০ পিএম, ১২ জানুয়ারি ২০২১ মঙ্গলবার

ছবি: ইন্টারনেট

ছবি: ইন্টারনেট

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে জার্মান চ্যান্সেলার ম্যার্কেলের সম্পর্ক খুব একটা ভালো নয়। তারপরেও ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জার্মান চ্যান্সেলার ম্যার্কেল চিন্তিত। তার উদ্বেগ, মুক্ত চিন্তার অধিকার নিয়ে।

গত চার বছরে একাধিকবার ট্রাম্প ও ম্যার্কেলের মতবিরোধ সামনে এসেছে। ক্যাপিটলের ঘটনায় পাঁচ জনের মৃত্যুর পরই টুইটার ও ফেসবুক ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়। তাদের যুক্তি ছিল, ট্রাম্পের টুইটের ফলে আরো সহিংস ঘটনা ঘটতে পারে। এর ফলে চিন্তা বেড়েছে জার্মান চ্যান্সেলারের। তার মুখপাত্র জানিয়েছেন, চ্যান্সেলার মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে সমস্যা আছে। কারণ, মত প্রকাশের স্বাধীনতাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই চ্যান্সেলারের মনে হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়ার বিষয়টি উদ্বেগের।

মুখপাত্র জানিয়েছেন, ম্যার্কেল মানেন যে, ট্রাম্পের অনেক টুইট ঠিক নয়। তা সত্ত্বেও মত প্রকাশের অধিকার নিয়ে কোনো বেসরকারি সংস্থা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, সরকারই আইন মেনে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

জার্মানিতে এই বিষয়ে ওপিনিয়ন পোলে অবশ্য দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্পের টুইটার ও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্ত মানুষ সমর্থন করছে। কিন্তু ইউরোপের রাজনীতিক ও কর্মকর্তারা ভিন্নমত।

জার্মান পার্লামেন্টের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট সদস্য জেনস জিমেরমান জানিয়েছেন, ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া অবশ্যই সমস্যার। কারণ, আমাদের জানতে হবে, কেন এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো, কোন আইন অনুসারে নেয়া হলো, এর ভবিষ্যৎ কী? জেনস ডিজিটাল এজেন্ডা সংক্রান্ত জার্মান পার্লামেন্টের কমিটির সদস্য।

তিনি বলেন, একটি কোম্পানির সিইও এখানে একজন রাষ্ট্রনেতাকে কোটি কোটি মানুষের কাছে পৌঁছাতে দিচ্ছেন না। ট্রাম্প জার্মানিতে খুব একটা জনপ্রিয় নন। কিন্তু তিনি একটি গণতান্ত্রিক দেশের প্রধান। আজ এটা ট্রাম্পের সঙ্গে হয়েছে। কাল অন্য দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে হতে পারে। তাই এ বিষয়ে আইন করা দরকার।

জার্মানি এবং অন্য ইউরোপীয় দেশগুলি সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় মিডিয়া সংস্থার ক্রমবর্ধমান ক্ষমতা নিয়ে চিন্তিত। সূত্র: ডিপিএ, রয়টার্স।

-জেডসি