ঢাকা, রবিবার ২৮, এপ্রিল ২০২৪ ৫:৩৬:৫০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খিলগাঁওয়ে একইদিনে তিন শিশুর মৃত্যু শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজারে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবাষির্কী: ক্ষণগণনায় আজকের আয়োজন

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৩৮ পিএম, ১০ জানুয়ারি ২০২০ শুক্রবার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের জন্য ক্ষণগণনা শুরু হবে আজ ১০ জানুয়ারি শুক্রবার। ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় অবস্থিত পুরাতন বিমান বন্দরে এনিয়ে বিপুল আয়োজন করা হয়েছে।

চলতি বছরের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৯ মার্চ পর্যন্ত 'মুজিব বর্ষ' ঘোষণা করেছে সরকার। ১৭ মার্চ থেকে 'মুজিব বর্ষ' উদযাপন শুরু হলেও আজ থেকে শুরু হচ্ছে ক্ষণ গণনা।

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন এবং দিল্লী হয়ে ১৯৭১ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন।

এর আগে পুরো স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি ছিলেন।

যেহেতু এ দিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে ফিরে আসেন সেজন্য তাঁর জন্ম শতবার্ষিকীর ক্ষণগনণাও শুরু হচ্ছে আজ থেকে।

আজ বিকেল তিনটায় তেজগাঁও এলাকার পুরাতন বিমান বন্দরে অতিথিরা আসবেন।

বিকলে ৪:৩০মিনিটে শেখ হাসিনা যাবেন অনুষ্ঠানস্থলে। এরপর সেখানে একটি প্রতীকী বিমান অবরতণ করবে।

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিবকে বহনকারী বিমান এখানেই অবতরণ করেছিল। সেজন্যই প্রতীকী বিমান অবতরণের বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে।

৪৮ বছর আগে বিমান থেকে নামার পর শেখ মুজিবুর রহমানকে যেভাবে বরণ করা হয়েছিল ঠিক একই কায়দায় প্রতীকী গার্ড অব অনার দেয়া হবে। এছাড়া বিমান থেকে আলোক প্রক্ষেপণ এবং তোপধ্বনিও দেয়া হবে।

মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা উপলক্ষে প্রায় ১২ হাজার মানুষ পুরাতন বিমানবন্দরে উপস্থিত হবেন বলে আশা করছেন আয়োজকরা। এরই মধ্যে আগ্রহী ব্যক্তিরা অনলাইনে নিবন্ধনও করেছেন।

ক্ষণ গণনার জন্য দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের ২৮টি স্থানে এবং প্রতিটি বিভাগীয় ও জেলায় ঘড়ি বসানো হবে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার ৮০টির বেশি স্থানে ক্ষণ গণনার ঘড়ি বসানো হবে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা অনলাইন