ঢাকা, সোমবার ২৯, এপ্রিল ২০২৪ ৩:৪৫:২৪ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ফিলিপিন্সে সরকারি স্কুলে সশরীরে পাঠদান স্থগিত অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীরা, অনলাইনে ক্লাস দাবি হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা খিলগাঁওয়ে একইদিনে তিন শিশুর মৃত্যু শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

রাজধানীতে বাসার ছাদে তরুণীকে ধর্ষণ, আসামি গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৩ এএম, ১৮ মার্চ ২০২৪ সোমবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় ২২ বছর বয়সী এক তরুণীকে বাসার ছাদে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় পলাতক আসামি গালিফকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১।
গ্রেপ্তার গালিফ রাজধানীর খিলক্ষেত থানা এলাকার আহম্মদ মোক্তাদির আরিফ ওরফে সুমনের ছেলে।

রোববার (১৭ মার্চ) বিকেলে র‍্যাব-১ এর সহকারী পরিচালক (অপস্ অফিসার) মো. মাহফুজুর রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।

মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী গত ২৩ ফেব্রুয়ারি খিলক্ষেত থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন- তানভীর (২২), গালিফ (২২), মাহাদী (২২) ও মো. সানি (২১)। পরে মামলার প্রেক্ষিতে শনিবার (১৬ মার্চ) রাতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর ভাটারা থানার কুড়িল চৌরাস্তা ক-৫৭/৪ জান্নাতি আই অপটিকস দোকানের সামনে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামি ধর্ষণের ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ঘটনার পর গ্রেপ্তার এড়াতে অভিযুক্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় আত্মগোপন করেছিল বলেও জানায়।

মামলার এজাহারে ভিকটিম অভিযোগ করেন, তিনি রাজধানীর উত্তরায় একটি শো-রুমে কাজ করেন। মার্কেটে কাজ করার সময় প্রায় ছয় মাস আগে তার সঙ্গে এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাদের মধ্যে মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হতো। ওই ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার জন্য আসামি সানি ভুক্তভোগী তরুণীকে ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়। বিষয়টি সমাধানের জন্য ৩ নম্বর আসামি মাহাদী গত ২২ ফেব্রুয়ারি ওই তরুণীকে খিলক্ষেত যেতে বলেন। মাহাদীর কথায় তরুণী খিলক্ষেত যান। পরে তাকে সেখান থেকে খিলক্ষেত থানাধীন রাজউক মার্কেটের সামনে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে উপস্থিত ছিলেন মামলার এক নম্বর আসামি তানভীর ও দুই নম্বর আসামি গালিফ। তারা মাহাদীকে বলেন- ‘তোর কাজ ছিল তরুণীকে হাজির করা, এখন তোর কাজ শেষ, তুই চলে যা।’ তখন আসামি তানভীর ও গালিফ বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে ২২ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার দিকে জোর করে রিকশায় তুলে অপহরণ করে। তাকে খিলক্ষেত এলাকার একটি বাড়ির পঞ্চম তলা ভবনের ছাদে নিয়ে শারীরিক সম্পর্কের জন্য জোর করে। এরই একপর্যায়ে প্রধান আসামি তানভীর ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে।