ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ১২:৩৪:২১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

শরীর ঠিক রাখে যেসব খাবার

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:১০ পিএম, ৯ অক্টোবর ২০২১ শনিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

সুস্থ সুন্দর জীবনযাপন কার না চাওয়া।  শরীর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়া।

বিভিন্ন খাবারের নানা রকম গুণাবলি আছে।  আর কিছু খাবারের অ্যাসিড আমাদের শরীরে বেশি বেড়ে গেলে তা শরীরের হাড় এবং গুরুত্বপূর্ণ টিস্যু থেকে ক্ষারীয় পদার্থ গ্রহণ করে।  ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।  এ ছাড়া মাথাব্যথা, বদহজম, ব্রণ, জয়েন্টের ব্যথা, নখ ও চুলের ভাঙন ছাড়াও ওজন কমাতে অসুবিধা এবং অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে।

তাই আমাদের শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার। আজ জানুন এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো আপনার শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করবে—

১. পালং শাক
রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে পরিচিত পালং শাক।  এতে থাকা ক্লোরোফিল শরীরের শক্তিশালী ক্ষারক এবং রক্ত উৎপাদক হিসেবে কাজ করে।

২. লেবু পানি
লেবুকে সাধারণত একটি অম্লীয় খাবার বলে মনে করা হয়। কিন্তু আসলে এটি আপনার শরীকে ক্ষার হিসেবে কাজ করে। তাই আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস লেবু পানি পান করুন।

৩. রসুন
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ছাড়াও বিভিন্ন শক্তিশালী ক্ষমতাসহ রসুনের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এটি অত্যন্ত ক্ষারীয় হওয়ায় তা শরীরের পিএইচ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৪. আদা
অন্যতম একটি সুপরিচিত সুপারফুড হিসেবে পরিচিত হচ্ছে আদা। এর ডিটক্সিং বৈশিষ্ট্যে পরিপূর্ণ হওয়ায় এটি একটি ক্ষারীয় খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  আর এটি বিভিন্ন ধরনের খাবার এবং পানীয়তে যোগ করা সহজ।  শরীরকে ক্ষতিকারক অ্যাসিড ও প্রদাহ থেকে মুক্তি দিতে আদা খেতে পারেন।

৫. কাজুবাদাম
বিভিন্ন পুষ্টিগুণের পাওয়ারহাউস হিসেবে বিবেচনা করা হয় কাজুবাদামকে।  এতে ক্যালসিয়ামের মাত্রা অন্য যে কোনো বাদামের চেয়ে বেশি থাকে।  এ ছাড়া এটি একটি ক্ষারীয় গঠনকারী খাবার হওয়ায় তা শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

৬. আঙুর
আঙুর ফল বিপাক বৃদ্ধির মাধ্যমে ওজন কমাতে সাহায্য করার জন্য অনেক পরিচিত।  এটি ক্ষারীয় হওয়ার পাশাপাশি এতে চিনির পরিমাণ কম থাকে।  তাই এটি প্রাকৃতিক মিছরিগুলোর মধ্যে একটি, যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী।

৭. চিয়া বীজ
দেখতে অনেক ছোট হলেও চিয়া বীজ অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি আপনার ক্ষারত্বে সহায়তা করার পাশাপাশি ফাইবার, প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং বিভিন্ন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সরবরাহ করে আপনার শরীরকে ঠিক থাকতে সহায়তা করবে।

তথ্যসূত্র: গেট হেলদি ইউ ডটকম।