ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ৯:০০:০৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

এক গাছে ৮ জাতের আম

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:২২ পিএম, ৩০ মে ২০২৩ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

মাদারীপুরের হর্টিকালচার সেন্টারের কর্মকর্তারা এমন এক আম গাছ লাগিয়েছেন যে গাছে ফলে ৮ জাতের আম। কিউযাই, মিয়াজাকি, থাই জ্যামবো, পলিমারসহ আট জাতের আম গাছটিতে ফলন হচ্ছে বারোমাস। সেই আমগাছ দেখতে কৌতূহলী মানুষের ভিড়। প্রতিদিনই বাড়ছে দর্শনার্থীর সংখ্যাও। এমনই গাছের ফলনে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্যোক্তা।
জানা যায়, শুধু আমই নয় এই হর্টিকালচার সেন্টারে দেখা মিলবে লিচু, কাঁঠাল, পেয়ারা, আমলকি, আমরা ও লেবুসহ নাম না জানা বিভিন্ন ফলের কলম ও চারা। সুন্দর এমন ফলের বাগানে সময় কাটাতে ছুটে আসছেন অনেকেই। মনোমুগ্ধকর পরিবেশে ঘুরতে পেরে খুশি দর্শনার্থীরা।

সূত্র জানায়, এখানে মাঠকর্মী রয়েছেন ২৭ জন। আর অফিসে ১৪ জন কর্মকর্তা মিলে দেখাশোনা করছেন এই বড় প্রতিষ্ঠানটি। ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কোলঘেঁষে মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুরের চতুরপাড়ায় নির্মাণ করা হয় হর্টিকালচার সেন্টার। ২০১৩ সালে ১২ দশমিক ৬০ একর জায়গার ওপর নির্মিত হর্টিকালচার সেন্টারটি ফলের উদ্যান নামে বেশ পরিচিত।

রুবেল মাতুব্বর নামে এক দর্শনার্থী বলেন, একটি গাছে আট জাতের আম। প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না। নিজ চোখে দেখার পর চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এখান থেকে গাছ কিনে ফল বাগান তৈরি করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

হর্টিকালচার সেন্টারের উচ্চমান সহকারী জাকির হোসেন বলেন, হর্টিকালচার সেন্টারে ৮০ হাজার ফলগাছের চারা ও কলম রয়েছে। প্রতিটি ফলই উপকারী। যারা আগ্রহ দেখাচ্ছেন ফলন বাগান করার; তাদের পরামর্শসহ নানা নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে।

হর্টিকালচার সেন্টারের কর্মকর্তা এমদাদ হোসেন লিটন জানান, চিন্তাভাবনা করলে নতুন নতুন পরিকল্পনা বের হয়। আর সেটাকে কাজে লাগিয়ে ভালোকিছু করা সম্ভব। এর অন্যতম উদাহরণ হলো একগাছে আট জাতের আম। এ গাছটি বারোমাসই ফল দিচ্ছে। অনেক চাষি পরামর্শ নিচ্ছেন বাণিজ্যিকভাবে এ আমগাছের চাষাবাদ করার।