ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ৩:৩৬:০৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

দাম বেড়েছে মরিচের

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ১২:০২ পিএম, ৭ জুন ২০১৮ বৃহস্পতিবার

রাজধানীর বাজারগুলোতে হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে কাঁচা মরিচের দাম। প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। তবে বেশির ভাগ সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মালিবাগের হাজীপাড়া, খিলগাঁও, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

 

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আড়তে মরিচের সরবরাহ কিছুটা কমেছে, যে কারণে দাম বেড়েছে। তবে অধিকাংশ সব্জীর সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। পটল, ঝিঙা, ধুন্দল, চিচিঙ্গা, বেগুন, কাঁকরোল, ঢেঁড়স, করল্লাসহ প্রায় সব সব্জীই বাজারে ভরপুর। যে কারণে সব্জীর দাম স্থিতিশীল রয়েছে। তবে আজকেও রাজধানীর অনেক বাজারে ক্রেতার আনাগোনা ছিল অনেকটাই কম।

 

বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা কেজি। বর্তমানে মানভেদে প্রতিকেজি বেগুন পাওয়া যাচ্ছে ৫০-৬০ টাকার মধ্যে। এছাড়া প্রতি কেজি শসা মানভেদে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঢেঁড়স, পটল, কাঁকড়ল ৪০ থেকে ৫৫ টাকা, বরবটি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, গাজর ৫০ থেকে ৫৫ টাকা , করল্লা ৪০ থেকে ৫০, চিচিঙ্গা ৪০ থেকে ৫০, টমেটো ৫০ থেকে ৫২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক, সবুজ ডাটা শাক, পাট শাক, কলমি শাক ১০-১৫ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। আর পুঁইশাক ও লাউ শাক বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা আটি।

 

লাল কক মুরগির ১৮০-২০০ টাকায়, ব্রয়লার মুরগি ১৫০-১৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি পেঁয়াজ বাজার ও মানভেদে ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩৫ টাকা কেজি।

 

খিলগাঁওয়ের ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বলেন, বাজারে কিছু কিছু সব্জীর দাম কমেছে। কাঁচামালের দাম নির্ভর করে আড়তের ওপর। আড়তে মাল বেশি আসলে দাম স্বাভাবিক ভাবেই কম থাকে। আবার আড়তে মালের ঘাটতি থাকলে দাম বেড়ে যায়। এখন আড়তে গেলেই পছন্দ মতো যেকোনো সব্জী আনা যাচ্ছে। যে কারণে আমরাও কিছুটা কম দামে বিক্রি করতে পারছি।

 

চালের বাজার আগের মতই। অন্যদিকে বাজারে প্রতি হালি ফার্মের মুরগির ডিম ২৭-২৮ টাকা ও হাঁসের ডিম পাওয়া যাচ্ছে ৩৫ টাকায়। মাংস ব্যবসায়ীরা ৪৯০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করছেন।

 

এদিকে, ঘাটতি না থাকলেও বেশিরভাগ মাছের দামই বেশি। প্রতিকেজি রুই ও কাতলা ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৬০-১৮০ টাকা ও ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৬০০ থেকে ১২০০ টাকায়। এছাড়া অন্যান্য মাছের দামও চড়া।