ভোলায় খেজুর গাছের রস সংগ্রহে ব্যস্ত গাছিরা
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০২:৫১ পিএম, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ সোমবার
সংগৃহীত ছবি
ভোলায় পৌষের তীব্র শীতে ব্যস্ত সময় পার করছেন খেজুর গাছের রস আহরণের গাছিরা। বিভিন্ন উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় ঘন কুয়াশা মধ্যে খেজুর গাছের রস সংগ্রহে নেমে পড়েন তারা।
গ্রামীণ পথের পাশে সারি সারি খেজুর গাছে ঝুলতে থাকে রসের হাড়ি। আমাদের গ্রাম বাংলার আদি ঐতিহ্যের সাথে খেজুরের রস ও শীতকাল একাকার হয়ে আছে। তাই শীত এলেই সুমিষ্ট খেজুরের রসের কদর বাড়ে।
গাছিরা জানান, খেজুর গাছের মাথায় একই স্থানে অনেকখানি বাকল তুলে সেথায় হাড়ি বেঁধে নালার (বাঁশের তৈরি) সাহায্যে এ রস সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত বিকেলে অথবা সন্ধ্যায় গছে হাড়ি বেঁধে রেখে যায় গাছিরা। আর প্রতিদিন ভোরে ঘন কুয়াশার মধ্যে গাছ থেকে রসে ভরা হাড়ি নামানো হয়। পুরো এলাকা তখন কাচা রসের মহোনীয় গন্ধে মৌ-মৌ করে। এসব রসের হাড়ি মান ভেদে ১৫০ থেকে ২০০টাকায় বিক্রি করা হয়।
জানা যায়, এখানে শীতের মূল উৎসবই হলো শীতের পিঠা। ঘরে ঘরে আসে নতুন ধানের চাল। সেই চালের গুড়ো দিয়ে তৈরি হয় হরেক রকম পিঠা-নাস্তা। যার মূল উপাদন খেজুরের রস, গুড় ও পাটালী। আর শীতের সকালে রোদে বসে পিঠা খেতে কার না ভালো লাগে। তাই এসময় গ্রামের ঘরে ঘরে পিঠা ও নাস্তা তৈরির ধুম পড়ে যায়। শিশু, যুবক, বৃদ্ধ সবাই মেতে উঠে পিঠা খাওয়ার উৎসবে।
গাছিরা জানিয়েছেন, জেলার বিভিন্ন উপজেলার বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেশি করে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করা হয়। আগের চেয়ে খেজুর গাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। তাই অনেকেই আগাম রসের জন্য গাছিদের কাছে অগ্রিম টাকা দিয়ে রেখেন রস সংগ্রহের জন্য। সেই টাকায় কেউ কেউ রস সংগ্রহের সরাঞ্জম ক্রয় করে এখন রস সংগ্রহে মগ্ন।
জেলার লালমোহন উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের জালাল মিয়া বলেন, অন্য মৌসুমে তারা বিভিন্ন ফসলের চাষ করেন। কিন্তু শীত এলেই তারা খেজুরের গাছ কাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কারণ এ অঞ্চলে রসের পর্যাপ্ত চাহিদা থাকায় ভালো টাকা লাভ হয়। এছাড়া খেজুরের গুড়েরও বেশ কদর রয়েছে।
তিনি আরো জানান, তাদের নিজেদের কোন গাছ নেই। অন্যের গাছ কেটে রস সংগ্রহ করতে হয়। আর গাছের মালিককেও রসের একটা অংশ দিতে হয়। তারপরেও প্রতি বছর তারা রস বিক্রি করে লাভবান হন বলে জানান।
বোরহানউদ্দিন উপজেলার গাছি ফরিদ হোসেন ও বাহার আলী বলেন, এক সময় প্রচুর খেজুরের গাছ ছিলো। তখন রসও পাওয়া যেত প্রচুর। তারা রস বয়ে নিয়ে বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে বিক্রি করতেন। এখন আর সেই দিন নেই। এখন আগাম বলে রেখে দূর দূরান্ত থেকে এখানে এসে মানুষকে রস নিতে হয়। কেউ কেউ রাসের জন্য আগাম টাকা দিয়ে রাখেন।
- খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক
- আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা
- খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ
- আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬
- প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার
- মিরপুর চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বেরিয়ে গেল সিংহ
- খালেদা জিয়া জন্য জার্মানি থেকে আসছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০০
- পিঠা খেতে ঢাকা ছাড়লেন পরীমণি
- এআই প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করলেন রোনালদো
- কনার নতুন ছবি ঘিরে বিয়ের গুঞ্জন
- নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকার ৫০ থানার ওসি বদলি
- ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট
- ইউএনও হলেন লাক্স সুন্দরী সোহানিয়া
- পশ্চিমবঙ্গ পুলিশে যোগ দিলেন ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার
- মিরপুর চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বেরিয়ে গেল সিংহ
- বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে
- লিভার ভালো রাখতে যে ৩ খাবার খাবেন
- ইউএনও হলেন লাক্স সুন্দরী সোহানিয়া
- পিঠা খেতে ঢাকা ছাড়লেন পরীমণি
- খালেদা জিয়া জন্য জার্মানি থেকে আসছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- কনার নতুন ছবি ঘিরে বিয়ের গুঞ্জন
- বিশৃঙ্খলায় ডুবছে গ্রোকিপিডিয়া
- আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল
- খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান
- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত
- বন্যায় সহায়তা
বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী - ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’
- নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকার ৫০ থানার ওসি বদলি
- বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি স্থগিত যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে

