ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ৪:৫৬:৫৪ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

যে ৫ খাবার খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে

স্বাস্থ্য ডেস্ক  | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:০৭ পিএম, ৪ আগস্ট ২০২৪ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

শুধু বয়স্করাই নয়, অল্প বয়সীরাও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে রয়েছে। এটি একটি ভয়ঙ্কর অসুখ। এই রোগের ফাঁদে পড়লে প্রাণ নিয়ে হতে পারে টানাটানি। তাই চেষ্টা করুন যেন তেন প্রকারেণ এই রোগের ফাঁদ এড়িয়ে চলার। আমাদের হাতের কাছে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে। জানুন এমনই পাঁচটি খাবার সম্পর্কে।

সবুজ শাক

আমাদের অতি পরিচিত সব শাক হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান শরীরে প্রদাহ কমায়। যার ফলে হ্রাস পায় হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। শুধু তাই নয়, এসব শাকে উপস্থিত নাইট্রেট ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে। যেই কারণে দূরে থাকে হার্টের অসুখ।

ওয়ালনাট

আপনি কি বাদাম খেতে ভালোবাসেন? তাহলে যত দ্রুত সম্ভব ওয়ালনাট খাওয়া শুরু করে দিন। কারণ, এই বিশেষ ধরনের বাদাম স্বাস্থ্যের জন্য সেরার সেরা। এতে উপস্থিত ফ্যাটের গুণে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলও কমে। সেই সুবাদে কাছে ঘেঁষতে পারে না স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক।

অ্যাভোকাডো

পকেটের জোর থাকলে এই বিদেশি ফলের উপর আস্থা রাখতেই পারেন। আসলে এতে রয়েছে পটাশিয়ামের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান ব্লাড প্রেশার কমায়। এমনকি এতে মজুত হেলদি ফ্যাট কোলেস্টেরলকে বশে রাখার কাজেও সিদ্ধহস্ত। তাই আপনার রোজের ডায়েটে অবশ্যই অ্যাভোকাডোকে জায়গা করে দিন।

মাছ

বাঙালি মানেই মাছ অন্ত প্রাণ। আর এই অভ্যাস নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। বরং বুক ফুলিয়ে এর জন্য গর্ব করুন। কারণ, আমাদের পরিচিত সব মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। আর এই উপাদান হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।

আপেল

আমাদের অতি প্রিয় আপেল হল সেরার সেরা একটি ফল। এতে মজুত ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। সেই সঙ্গে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের গুণে কমে প্রদাহ। তাই ঝটপট এই ফলকে ডায়েটে জায়গা করে দিন। তাতেই দূরে থাকবে হার্টের অসুখ।