ঝিঙে যতই পেট ঠান্ডা করার খাবার হিসাবে জনপ্রিয় হোক, চাইলে ওই ঝিঙেও হতে পারে মুখরোচক। এমনকি, তা দিয়ে দারুন সব রান্নাও করা যেতে পারে।

শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সঠিক খাদ্যাভ্যাসের উপর নির্ভর করে। একটি সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্য কেবল তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতিই করে না, বরং তাদের শক্তিও বজায় রাখে এবং পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

আপনি সম্ভবত গ্রীষ্মে দই খেতে পছন্দ করেন ৷ তবে খুব বেশ খেলে শরীরের নানা সমস্য়া হতে পারে ৷ হতে পারে নানা রকম অসুখ।

গ্রীষ্মকালে কি আপনারও পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা বদহজমের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়? কিছু সমস্যার সমাধান জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

কোরবানি ঈদ মানেই গরু বা খাসির মাংস, আর মাংস মানেই সুস্বাদু রান্না। কিন্তু সেই রান্নার স্বাদ নির্ভর করে মূলত সঠিক মশলার ব্যবহারের উপর।

কচুশাক সাধারণত আমাদের দেশের একটা জনপ্রিয় শাক, এই শাকের উপকারিতা অনেক বেশি। কচুশাক আয়রনসমৃদ্ধ বলে এর সমাদরও অনেক বেশি।

পাস্তার নাম শুনলেই অনেকের মুখে জল চলে আসে। বিকেলের নাশতায় কিংবা রাতের খাবারের বিশেষ আয়োজন— পাস্তা থাকলে যেন পুরো আসর জমে ওঠে।

বাজারে এখন সহজেই মিলছে তালের শাঁস। কাঁচা তালের এই শাঁস বেশ জনপ্রিয়। সাদা, নরম, রসালো, তুলতুলে এই ফল শরীর ঠান্ডা রাখতে দারুণ উপকারী।

৩০ বছর বয়সে মানুষের জীবনে অনেক পরিবর্তন আসে। এক জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ পথ যেমন পাড়ি দিয়ে দেয় আবার একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় থাকে।

দেশ জুড়ে বইছে গরম হাওয়া। গরমে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সীরা সর্দি, কাশি ও ঠান্ডাজনিত নানা রোগে ভুগছেন।

গতিশীল এ জীবনে সময় কোথায়। কর্মব্যস্ততার ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে সম্পর্ক, নিঃশর্ত ভালোবাসা আর নির্ভরতার সেই চিরচেনা আশ্রয়—পরিবার। তাই মনে হয় কবি জীবনানন্দ দাশ বলে গেছেন, ‘মাকে মনে পড়ে, মনে পড়ে ঘর, নদীর ওপারে ছিল সে ঘর’।

আদা আমাদের দেশে এটি মূলত তরকারি বা মসলা হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এটি কাঁচা খাওয়া যায়, চায়ের সঙ্গে খাওয়া যায়। 

একটি অভ্যাস যা আপনার জীবনকে পুরো পাল্টে দিতে পারে—পেশাগতভাবে, ব্যক্তিগতভাবে এবং এমনকি অর্থনৈতিকভাবেও। সফল ব্যক্তিদের জীবনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, তাদের জীবন পাল্টে দিয়েছে ‘সেলফ এডুকেশন’ বা স্বশিক্ষা।

গ্রীষ্মের তীব্র তাপদাহে শরীর ও মনকে সতেজ ও প্রশান্ত রাখতে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমে হালকা, পুষ্টিকর ও হাইড্রেটিং খাবার খেলে শরীর সুস্থ থাকে এবং মনও সতেজ থাকে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাঁঠালের বিভিন্ন রেসিপি নিয়ে হাসি-তামাসা হলেও কাঁঠাল দিয়ে যে দারুণ মুখরোচক রেসিপি তৈরি করা যায় তা আমরা অনেকেই জানি না।

প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে দেশ। অত্যাধিক তাপে মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। যা  শরীরের জন্য অস্বস্তিকর। অতিরিক্ত গরমের ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে হিট স্ট্রোক, ডিহাইড্রেশন ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

সুস্থ আর ফিট থাকতে ওজন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন অনেকেই। ওজন কমানোর জন্য সবার আগে ঠিক করে নিতে হয় কী খাবেন আর কী খাবেন না।

নেপালের জনপ্রিয় ৫ দর্শনীয় স্থান 

কবি বলেছিলেন ‘মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জেনো ভাই, ইহার চেয়ে নাম যে মধুর তিন ভুবনে নাই।’ সন্তানের সঙ্গে মায়ের যে নাড়ির সম্পর্ক সে সম্পর্ক মধুর তো অবশ্যই, একই সঙ্গে সে সম্পর্ক স্নেহের, মমতার, শ্রদ্ধার। 

প্রচণ্ড গরমে এসির শীতল পরশ অনেকের জন্য স্বস্তির হয়। কিন্তু সব সময় এসি কেনা বা চালানো সম্ভব হয় না। একদিকে যেমন রয়েছে আর্থিক ব্যয়, অন্যদিকে আছে পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাবের চিন্তাও।

বাজারে এসে গেছে কাঁচা আম। কেউ খাচ্ছেন লবণ-মরিচে ডলে, কেউ দিচ্ছেন ডালে। বৈয়ম ভরে আচার হয়ে সেসব সারা বছরের জন্য ঘরে ঢুকবে কারও কারও।

তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতিতে জনজীবন ওষ্ঠাগত। মাঝেমধ্যে কালবৈশাখী ঝড় আর খানিকটা বৃষ্টি হলেও রোদের সঙ্গে পেরে উঠছে না। গরমে যেসব স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় তার মধ্যে হিট স্ট্রোক অন্যতম। 

সকাল হতে না হতেই তেজ ছড়াচ্ছে সূর্য। বেলা গড়াতেই তার তাপ বাড়ছে। ১১টার পর বলছে লু। গরম তাপ আর বাতাস গায়ে লাগতেই যেন পুরো শরীর জ্বলে যাচ্ছে।