গরমের দিনের বেশির ভাগ সময় কাটে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে। তার ফলে ত্বকের নানা সমস্যা হতে পারে। ত্বক সুস্থ রাখতে কোন কোন বিষয়ের খেয়াল রাখা জরুরি?

কাঁঠাল ফলটির কথা শুনলে দুই দলের মানুষ পাওয়া যায়। এক দলের প্রিয় ফলের তালিকায় রয়েছে এটি। আরেক দল কাঁঠালের নামই শুনতে পারে না।

কথা বলা জরুরি বিষয়। কেননা কথার মাধ্যমেই মনের ভাব পুরোপুরি প্রকাশ করা যায়। সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়। অন্যের সম্পর্কে জানা যায়। কিন্তু তাই বলে সবসময় কথা বলা ঠিক নয়। জীবনের এমন কিছু পরিস্থিতি আছে যখন চুপ করে থাকাই শ্রেয়। 

গরমে কেবল যে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দেয় তা নয়, পাশাপাশি গরম পড়তে না পড়তেই অনেকরই ত্বকে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। ব্রণ তো আছেই তাছাড়াও জ্বালা ধরানো ঘামাচির।

দাবদাহ বাড়ছে। বছরের এই সময়ে সকলেই একটু স্বস্তি চান। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, গরমের সময়ে আমাদের দাঁত এবং মাড়ির নানা দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে।

ওজন কমাতে বা শরীর সুস্থ রাখতে হাঁটাহাঁটি একটি সহজ এবং কার্যকর শরীরচর্চা। নিয়মিত হাঁটলে শুধু ওজন কমে না, সেই সঙ্গে মানসিক চাপ কমে, হৃদযন্ত্র ভাল থাকে এবং হজম প্রক্রিয়াও উন্নত হয়।

হঠাৎ বাসায় অতিথির আগমনে আমরা চিন্তায় পরে যাই তাদের কি খেতে দিব সেটা ভেবে। কেননা সব সময় বাসায় মাছ-মুরগি থাকে না, তবে ডিম প্রায় সব সময়ই থাকে।

আম-কাঁঠালের মৌসুম চলেই এলো। এ সময় কাঁচা আম খাওয়ার হিড়িক পড়ে যায় চারিদিকে। টক-মিষ্টি কাঁচা আম লবণ-মরিচ দিয়ে মাখিয়ে খান অনেকে। অনেকে আবার টক আমের আচার দেন।

এসেছে বৈশাখ, কালবৈশাখী ঝড়ে আম পড়ার সময় এটি। কাঁচা আম মাখা খাওয়ার উপযুক্ত সময় এখন। পাশাপাশি আমের আচার, আমসত্ত্বও বানানো হয়। কিন্তু আমের আচার বানাতে লাগে প্রচুর তেল। তা না হয় আচারের স্বাদ যেন খোলেই না। 

প্রকৃতি আমাদের কিছু সহজ সমাধান দিয়েছে। সেই তালিকার শীর্ষে রয়েছে কলা নামক ফলের নাম। উচ্চ রক্তচাপ হলো সেসব গোপন স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে একটি যা উপেক্ষা করলে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হতে পারে।

দেশে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা প্রায়ই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। এ সময় শুধু রোদের তাপ নয়, আর্দ্রতা এবং বাতাসের অভাব মিলিয়ে শরীরের ওপর ব্যাপক চাপ পড়ে।

হঠাৎ করেই আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি বেশ পাল্টে গিয়েছে। শুষ্ক গরমে নাজেহাল আট থেকে আশি।  এমন চরম আবহাওয়ায় প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরই খারাপ হচ্ছে যখন-তখন। তাই শিশুদের শরীরের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

এসেছে গরমকাল। এসময় যে কয়েকটি ফল খেলে সবচেয়ে বেশি স্বস্তি মেলে তার মধ্যে তরমুজ একটি। বাজারে এখন সুলভমূল্যে মিলছে ফলটি।

স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখতে অনেকে সুডোকু, ওয়ার্ডল বা ব্রেইন-ট্রেনিং অ্যাপ ব্যবহার করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, ব্যায়ামই হতে পারে স্মৃতি, মনোযোগ ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষার সবচেয়ে কার্যকর উপায়।

শহর জুড়ে চলছে রোগের মরশুম। কেউ ভুগছেন জ্বরে, কেউবা শ্বাসকষ্টে। অনেকেই আবার কষ্ট পাচ্ছেন পেটের গোলমালে। সব অসুস্থতার জন্যই দায়ী তাপমাত্রা। বসন্ত শেষ না হলেও প্রকৃতিতে গরম পড়েছে ভালোই।

দেশে তাপপ্রবাহ বইছে। তীব্র গরমে ঘেমেনেয়ে অস্থির? শরীরকে ঠান্ডা রাখার উপায় খুঁজছেন। কেননা, গরমে শরীর থেকে ঘামের মধ্যে দিয়ে পানি বের হয়ে যাচ্ছে। কীভাবে হাইড্রেটেড থাকবেন? শরীরকে ঠান্ডা রাখার সহজ কয়েকটি টিপস রইল।

ঈদের খাবারের পর বদহজম হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। বিশেষ করে যখন অনেক ধরনের তেল ও মশলাদার খাবার একসঙ্গে খাওয়া হয়। এতে পেটের অস্বস্তি, গ্যাস, অস্বাভাবিক পূর্ণতা বা অ্যাসিডিটি হতে পারে।

সুস্থভাবে বাঁচতে দরকার সঠিক জীবনযাত্রা। এর মধ্যে রয়েছে নিয়মমাফিক ঘুম, খাওয়া-দাওয়া, ব্যায়ামসহ প্রয়োজনীয় আরও বেশ কিছু বিষয়। এর মধ্যে খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম দ্রুত শরীরের ওপর প্রভাব ফেলে।

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিপণি বিতানগুলোতে চলছে জমজমাট কেনাকাটা। বিশেষ করে নামীদামি ব্র্যান্ডের পোশাকের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ ও কেনার প্রবণতা বেশি।

ছোলা ইফতারের কমন খাবার। প্রায় প্রতিদিনই ইফতারের মেন্যুতে থাকে এই খাবারটি। তবে প্রতিদিন একই রকম করে রান্না না করে আপনি চাইলেই একটু ভিন্ন স্বাদ আনতে পারেন এতে। রইলো রেসিপি-

ইফতারিতে ভাজাপোড়া তো প্রতিদিন খাচ্ছেন। যদিও ইফতারে ভাজাভুজি খেয়ে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন। ইফতারে নানান পদের মধ্যে বাঙালির অন্যতম পছন্দের একটি হচ্ছে হালিম।

ঈদ-উল-ফিতর আমাদের জীবনে এক বিশেষ দিন। বছরের শেষে আমাদের পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, পরিচিতজনদের সাথে একত্রিত হয়ে আনন্দ উদযাপন করি।

ইফতারিতে একটি জনপ্রিয় আইটেম হচ্ছে জিলাপি। বিশেষ করে রেশমি জিপালি সবাই খেতে পছন্দ করেন। ছোলা-মুড়ি মাখাতে জিলাপি এক আলাদা স্বাদ এনে দেয়।

দীর্ঘ সময় রোজা রাখার পর ইফতার করতে বসলে খাবার বাছাইয়ে সতর্ক হওয়া জরুরি। খালি পেটে কিছু বিশেষ খাবার খেলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।