ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ৯:৩১:৪০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

দাম কমেনি শীতের সবজির

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ১১:৪৮ পিএম, ১৯ নভেম্বর ২০১৭ রবিবার

রাজধানীর কাঁচাবাজারে শীতকালীন সবজি উঠলেও দাম কমেনি। বরং গত সপ্তাহর চেয়ে কিছু সবজি বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে এ সপ্তাহে। শুক্রবার রাজধানীর রামপুরা বাজার, মালিবাগ বাজার, তালতলা বাজার, শান্তিবাগ ও শান্তিনগর বাজার ঘুরে দেখা গেছে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে শাক-সবজি।

খুচরা দোকানীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে সবজির দাম বেশি। তারই প্রভাব পড়ছে খুচরা বাজারে। পাইকারি বাজারে দাম না কমলে খুচরা বাজারেদিাম কমার সম্ভাবনা নেই।

কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, ঝিঙা ৫০ টাকা, কাঁকরোল ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, সিম ১০০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, নতুন আলু ১২০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৪০ থেকে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতিটি ৫০ টাকা, প্রতি পিস বাধাকপি ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, প্রতি পিস ফুলকপি ৪০ টাকা থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মালিবাগ বাজারের সবজি বিক্রেতা আলম বলেন, পাইকারি বাজারে সবকিছুর চড়া দাম। আমাদের বেশ দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। তাই আমরা কম দামে বিক্রি করত পারি না।

তালতলায় বাজার করতে আসা গৃহিনী নুরুননাহার বলেন, প্রতি বছর এ সময়টাতে শাক-সবজির দাম কমে যায়। কিন্তু এবার তার লক্ষ্যন দেখা যাচ্ছে না। শুধু সবজি কেন, সব পণ্যই তুলনামূলকভাবে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। চালের দামও তো আজ দেখছি গত সপ্তাহের চেয়ে বেশি। এভাবে চলতে থাকলে না খেয়ে মরতে হবে সবাইকে।


এদিকে, সবজির সঙ্গে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। আর আমদান করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকায়, আমদানি করা রসুন ৮৫ টাকা। আদার দাম বেড়ে প্রতিকেজি ১০০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশি মসুর ডাল ১০০ থেকে ১২০ টাকা, আমদানি করা মসুর ডাল কেজি প্রতি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।


এদিকে প্রতি কেজি নাজির শাইল চাল ৬৮ টাকা, মিনিকেট চাল ২ টাকা বেড়ে বৃদ্ধি বিক্রি হচ্ছে ৬২ টাকায়। আর বিআর-২৮ কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা ও স্বর্ণা ও পারিজা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৪৬ টাকায়।


মাংসের বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকা, খাসির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা। কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগির বিক্রি হচ্ছে ১২৫-১৩৫ টাকায়।


ইলিশ মাছ আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭০০, ১৫০০, ২৫০০, ৩৫০ টাকা প্রতি জোড়া, প্রতি কেজি রুই মাছ ২৩০ থেকে ৩০০ টাকা, কাতল মাছ ২৮০ টাকা, তেলাপিয়া ১৩০ টাকা, পাঙ্গাশ মাছ ১৩০ টাকা, সিলভার কার্প ১৪০ টাকা, শিং মাছ ৪০০ টাকা, চিংড়ি ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা ও বোয়াল ২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।