ঢাকা, মঙ্গলবার ০৭, মে ২০২৪ ১৯:০৫:২৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ জিম্মি মুক্তিতে হামাসের সম্মতির পরও গাজায় যুদ্ধবিরতি অনিশ্চিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস শুরু আজ হজের ফ্লাইট শুরু ৯ মে পুলিৎজার পেল রয়টার্স, ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনার নতুন ধরন!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৫১ এএম, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

কোভিড-১৯-এর ভয়াবহ ধরন ওমিক্রনের নতুন একটি উপধরনের মাঝে বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ অবস্থায় ওই ভাইরাসটিকে ‘আগ্রহের ধরন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

স্থানীয় সময় বুধবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেএন-১ নামের ওই ধরনটি ভারত, চীন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশেই শনাক্ত হয়েছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করে, এই ভাইরাসটি করোনারোধী টিকা নেয়া মানুষের জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

এদিকে এই শীতে করোনাসহ বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্বসংস্থাটি। উত্তর গোলার্ধে শীতপ্রধান দেশগুলোতে ইতোমধ্যেই সর্দি-কাশি, শ্বাসযন্ত্রে ভাইরাস সংক্রমণসহ শিশুদের নিউমোনিয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার জন্য দায়ী কোভিড-১৯ ভাইরাস সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমাগত পরিবর্তিত হয় এবং কখনো কখনো এটি নতুন রূপের বিকাশ ঘটায়। উদাহরণস্বরূপ—ওমিক্রন ধরনটির কথাই ধরা যাক। মহামারির শেষের দিকে এটি করোনার শক্তিশালী ধরন হিসেবে বিশ্বজুড়ে আত্মপ্রকাশ করেছিল। সেই ওমিক্রনেরই উপধরন জেএন-১।

যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় কেন্দ্রের তথ্য অনুসারে—দেশটিতে বর্তমানে জেএন-১ ধরনটি সবচেয়ে দ্রুত এবং বেশি হারে ছড়াচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৯ শতাংশ মানুষই এই ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন।


চলমান শীতের মধ্যে এটি বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ বাড়িয়ে দিতে পারে। তা ছাড়া এখন পর্যন্ত যেসব টিকা নেয়া হয়েছে সেগুলো এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কতটা কার্যকর—সেই বিষয়ে পর্যাপ্ত প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি।

গত ১৫ ডিসেম্বর কোভিড-১৯-এর নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে চীনে, যার নাম জেএন-১। ইতোমধ্যে দেশটির অন্তত ৭ জন রোগীর শরীরে ভাইরাসের নতুন এই ধরনটি শনাক্ত হয়েছে। এতে করে ফের ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।


সংবাদ সংস্থা এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার চিনের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ বিভাগের তথ্য দেখিয়ে জানিয়েছে, করোনার জেএন-১ উপরূপে আক্রান্ত চীনের সাত জন। এই মুহূর্তে ওই উপরূপের ব্যাপকতা নেই বললেই চলে। তবে তার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না একেবারেই। এই উপরূপের ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা কেমন, তার ওপরে নির্ভর করছে চীনের ভবিষ্যৎ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশের আশঙ্কা, করোনার নতুন উপধরনটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।