ঢাকা, সোমবার ০৬, মে ২০২৪ ২০:০৮:২৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
প্রাক-প্রাথমিকের ক্লাস শুরু আগামীকাল রাজধানীতে ঝড়ে নারীর মৃত্যু, আহত ৭ বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু রাজধানীতে ৩৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ধোঁয়া দেখলেই পানি স্প্রে বজ্রপাতে বসতঘরে আগুন, ঘুমের মধ্যে মা-ছেলের মৃত্যু

মহিলা পরিষদের ২৪-দফ প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ১১:০৬ পিএম, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ শুক্রবার

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ সিডও সনদ পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন ও অভিবাসী নারী শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে করণীয় সম্পর্কে ২৪ দফা প্রস্তাব দিয়েছে।
সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এই ২৪-দফা প্রস্তাবনা পেশ করা হয়।
মহিলা পরিষদের সহ-সভাপতি ফউজিয়া মুসলিমের সভাপতিত্বে সিডিও দিবস উপলক্ষে এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব নমিতা হালদার, ইউএনউইমেনের প্রোগ্রাম কো-অডিনেটর তপতী সাহা, রখা চৌধুরী প্রমুখ।
সংগঠনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রেখা সাহা নারীর মানবাধিকার দলিল-সিডও : অভিবাসী নারী শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব নমিতা হালদার আলোচনা সভায় প্রবাসে গৃহকর্মী নির্যাতন বন্ধ করার লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ সউদি আরবে গৃহকর্মীদের নির্যাতন বেশি হয়। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নতুন নতুন দেশে শ্রম বাজারের সুখবর রয়েছে। জাপান ও রাশিয়াসহ অনেক দেশ গৃহকর্মী নিয়োগে বেশ আগ্রহী হয়ে ওঠেছে। একটি প্রতিনিধিদল এই বিষয়ে বর্তমানে জাপান সফর করছে এবং শিগগিরই রাশিয়ার সাথে এই বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হবে তিনি উল্লেখ করেন।
সভায় নিরাপদ অভিবাসন ও নারী শ্রমিকদের সুরক্ষায় সিডও সনদসহ শ্রম অধিকার সুরক্ষায় অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ২৪ দফা প্রস্তাবনা কার্যকর করার দাবি জানানো হয়। ‘নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সাধন অর্থাৎ কনভেনশন অন দ্য ইলিমিনেশন অব অল ফরম অব ডিসক্রিমিনেশন সিডও সনদের বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণ এবং সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিতকরণসহ মানুষ হিসেবে নারীর সার্বিক উন্নয়ন ও বিকাশের জন্য অনুকূল সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে এই সনদ গৃহীত হয়। ১৯৮১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে এটা কার্যকর হতে শুরু করে।