ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০৯, মে ২০২৪ ৬:০৬:৫১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ সম্পন্ন রবীন্দ্রনাথ মানুষের পরিশুদ্ধতার কথা ভাবতেন: সিমিন হোসেন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে: প্রধানমন্ত্রী আজ পঁচিশে বৈশাখ, কবিগুরুর জন্মদিন যৌন হয়রানি: ঢাবি অধ্যাপক নাদিরকে অব্যাহতি হজ কর্মসূচি উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

মিয়ানমার এখনো রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ নয়: জাতিসংঘ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:১৯ পিএম, ৫ অক্টোবর ২০১৯ শনিবার

ছবি: ইন্টারনেট

ছবি: ইন্টারনেট

বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য এখনও নিরাপদ নয় মিয়ানমার। জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দেয়া এক রিপোর্টে এ কথা বলেছেন জাতিসংয়ের নিরপেক্ষ তদন্তকারী, বিশেষ দূত ইয়াংহি লি। ওই রিপোর্টে তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত নিপীড়নমূলক বিধি-ব্যবস্থার অবসান ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছে মিয়ানমার সরকার।

জাতিসংঘে দেয়া তার ওই রিপোর্টটি বিলি করা হয় শুক্রবার। এতে বলা হয়েছে, এখনও রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে যেসব রোহিঙ্গা অবস্থান করছেন তাদের অবস্থা ভয়াবহ। তারা গ্রাম ছাড়তে পারে না। জীবিকা নির্বাহ করতে উপার্জন করতে পারেন না। এক্ষেত্রে ওইসব মানুষ শুধু মানবিক ত্রাণের ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছেন।

তাদের অধিকারকে এত বেশি দমিয়ে রাখা হয়েছে যে, বেঁচে থাকার মৌলিক অর্থটাই তাদের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইয়াংহি লি বলেছেন, যখন মিয়ানমারে এমন অবস্থা বিরাজমান তখন সেখানে শরণার্থীদের ফিরে যাওয়া নিরাপদ এবং টেকসই হবে না।

তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলোতে বাড়ি বাড়ি গণনার ভিত্তিতে প্রশাসনিক রেকর্ড থেকে রোহিঙ্গাদের মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং এতে তাদের ফিরে যাওয়ার সম্ভাব্যতাকে কমিয়ে দিচ্ছে। রোহিঙ্গারা ফিরে গেলে তাদেরকে একটি ন্যাশনাল ভেরিফিকেশন কার্ড দেয়ার কথা বলেছে মিয়ানমার। কিন্তু নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে এটা কোনো সমাধান নয়। রোহিঙ্গা মুসলিমদের দাবি, তাদেরকে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব দিতে হবে। তাদের নিরাপত্তা দিতে হবে। যেসব জমিজমা, বাড়িঘর তারা ফেলে এসেছেন তা ফেরত দিতে হবে। কিন্তু বৌদ্ধ প্রধান মিয়ানমার সরকার তাদেরকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দিতে এমন কি একটি জাতিগত গ্রুপ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এর ফলে তারা রাষ্ট্রহীন হয়ে পড়েছেন।

-জেডসি