ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১২:১২:০৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

মেট্রোরেলে কর্মসংস্থান হবে ২ হাজার মানুষের

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:০৭ পিএম, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

মেট্রোরেল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রচুর জনবলের প্রয়োজন হবে। এটি চালু হলে এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কমপক্ষে ২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে। এ ছাড়া উত্তরা-মতিঝিল রুটে বিদ্যুৎ চালিত ট্রেন-যা আনুষ্ঠানিকভাবে মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট লাইন-৬ বা এমআরটি লাইন-৬ নামে পরিচিত মেট্রোরেল চালু হলে ঢাকা শহরের বায়ুদূষণও কমানো সম্ভব হবে।

মেট্রোরেল নিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) করা নিবিড় পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।

প্রতিটি মেট্রো রেলস্টেশনে একটি অপারেটিং রুম, টিকিট কাউন্টার, লাউঞ্জ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট, প্রার্থনার স্থান, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, এস্কেলেটর, লিফট, আরো অনেক কিছু থাকবে। কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে নতুন কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়া কিছুটা সম্পন্ন হয়েছে। তা ছাড়া, স্টেশনগুলোর আশপাশের বাণিজ্যিক কেন্দ্রগুলোতে ব্যবসা পরিচালনার জন্য একদল কর্মীর প্রয়োজন হবে। এসব কর্মসংস্থান আর্থিক কার্যকলাপ বাড়িয়ে শেষ পর্যন্ত জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখবে।

আইএমইডির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা মহানগরীতে সড়কের পরিমাণ মাত্র ১০ শতাংশ। জনবহুল যেকোনো শহরে এটির প্রয়োজন কমপক্ষে ২৫ শতাংশ। তাই মেট্রোরেল মানুষের যানজটের ভোগান্তি কিছুটা কমাবে। পাশাপাশি মানুষের কর্মঘণ্টাও বাঁচবে। সুযোগ তৈরি হবে কারিগরি সক্ষমতার।

যানজটের কারণে বাংলাদেশে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। ২০১৮ সালে পরিচালিত বুয়েটের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ঢাকা শহরের যানজটের জন্য বার্ষিক ৪৪০ কোটি ডলার খরচ হয়, যা জাতীয় বাজেটের ১০ শতাংশ এর বেশি।

২০৩০ সালের মধ্যে রাজধানী ও এর তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য একটি বৃহত্তর ১৩০ কিলোমিটার মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এটি বাস্তবায়িত হলে ১২ হাজার প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান হবে। এটি ফরোয়ার্ড এবং ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্প এবং পরিষেবাগুলির বিকাশের মাধ্যমে কর্মসংস্থান তিনগুণ বৃদ্ধি করার সুযোগ তৈরি করবে।