ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ২:০৭:১৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেল ‘রিকশা ও রিকশাচিত্র’

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:২০ এএম, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ঢাকা শহরের ‘রিকশা ও রিকশাচিত্র’।

বুধবার (৬ নভেম্বর) ইউনেসকোর বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আন্তঃসরকারি কমিটির ১৮তম অধিবেশনে স্বীকৃতির এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের জামদানি বুননশিল্প, শীতল পাটি বয়ন শিল্প, বাউল গান ও মঙ্গল শোভাযাত্রার পর পঞ্চম অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ঢাকার ‘রিকশা ও রিকশাচিত্র’।

এর আগে সোমবার আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানার কাসান শহরে শুরু হয় ইউনেসকোর আন্তঃসরকারি কমিটির ওই অধিবেশন। অধিবেশনে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের পর উপস্থাপন করা হয় তাদের নিজ নিজ দেশের ঐতিহ্য।

অধিবেশনে বাংলাদেশের রিকশা এবং রিকশাশিল্প নিয়ে তথ্যচিত্র উপস্থাপন করা হয়। এতে বলা হয়, ঢাকা শহরের তিন চাকার এই বাহনে থাকে নানা রঙের বৈচিত্র্য। বাহন হিসেবে রিকশা শহরের মানুষের প্রথম পছন্দের তালিকায় রয়েছে।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেন প্যারিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত খন্দকার মুহম্মদ তালহা ও দূতাবাসের প্রথম সচিব ওয়ালিদ বিন কাশেম।

রিকশাচিত্র ইউনেসকোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর সভায় উপস্থিত আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের সদস্যবৃন্দ, উপস্থিত মন্ত্রিবর্গ, রাষ্ট্রদূতসহ শতাধিক দেশের প্রতিনিধিবৃন্দ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানান। এ চিত্রকর্মের বৈচিত্র্যপূর্ণ বহিঃপ্রকাশে সন্তুষ্টি ব্যক্ত করেন তারা।

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও সচিব খলিল আহমদ এ অর্জনকে বাংলাদেশের জন্য বিরল সম্মান হিসেবে অভিহিত করেন। এ ছাড়াও নিবন্ধন ও স্বীকৃতি প্রক্রিয়ায় অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর ও প্যারিসে বাংলাদেশ দূতাবাসকে অভিনন্দন জানান।