ঢাকা, শনিবার ১৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ১২:৩০:৫৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা বিশ্বে প্রতি ২০ নারীর মধ্যে একজন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত ভোটে প্রার্থী হতে পারবেন না পলাতক ব্যক্তিরা ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান হাদির পরিবারের পাশে ডা. জুবাইদা রহমান

৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ: শিক্ষামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৪:০৬ পিএম, ১১ আগস্ট ২০২২ বৃহস্পতিবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দেশে এখন পর্যন্ত ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৯৮ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ এবং ৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থী করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আমরা সফলভাবে করোনা টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করছি।

বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের করোনা টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

দীপু মনি বলেন, শিক্ষা-কার্যক্রম যেন বন্ধ বা ব্যাহত না হয় সে লক্ষ্যেই ৫-১১ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এর আগে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়া হয়েছে। আর কখনোই যাতে শিক্ষা কার্যক্রম কিংবা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে না হয় সেজন্য সবাইকেই টিকার আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন।

শিশুদের টিকা কার্যক্রমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আমাদেরকে শুরু থেকে সহযোগিতা করে আসছে। আর এই কার্যক্রম মূলত প্রথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জড়িত, সঙ্গে আছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, করোনায় আমাদের শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। তারপরও সজীব ওয়াজেদ জয়ের সহযোগিতায় আমরা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেছি। দেশে এখনও অতিমারি চলছে, হয়তো প্রকোপ কম। এ জন্য স্বাস্থ্য বিধিনিষেধ ও টিকা নিতে হবে। ৫ থেকে ১১ বছরের সব শিশুই সুরক্ষার আওতায় আসবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বাংলাদেশের যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি রাজেন্দ্র বোহরা, ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট প্রমুখ।