মানসিক স্বাস্থ্য আমাদের সামগ্রিক সুস্থতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিষন্নতা এবং উদ্বেগ মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

গ্রীষ্মকালীন একটি রসালো ফল লিচু। মিষ্টি স্বাদের এই ফলটি ছোট বড় সবারই খুব পছন্দের। লিচুতে জলীয় অংশের পরিমাণ বেশি থাকে। প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট খুব অল্প পরিমাণে থাকে।

বর্তমান তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বিশ্বাস করেন যে বিয়ের মতো সম্পর্কের ক্ষেত্রে কেবল পারস্পরিক বোঝাপড়া আর সামঞ্জস্যতা গুরুত্বপূর্ণ নয়।

আজকাল বেশিরভাগ অফিসেই কম্পিউটার,ল্যাপটপের সামনে বসে কাজ করতে হয়। অনেকে আবার অফিসের কাজ বাসায় টানা বসে করেন।

ডিপ্রেশন শব্দটির সঙ্গে এখন অনেকেই পরিচিত। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের অনেকে এই সমস্যায় ভুগছেন। বিশ্ব জুড়ে লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিকে প্রভাবিত করছে এই মানসিক ব্যাধি।

নানা কারণেই পায়ের গোড়ালি ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা অস্বস্তির সৃষ্টি করে, বিশেষ করে যখন হাঁটা বা দীর্ঘ সময়ের জন্য দাঁড়িয়ে থাকার প্রয়োজন হয়।

গরমের সময়ে শরীরের প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হওয়া জরুরি। কারণ গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ার ভয় থাকে অনেকের ক্ষেত্রেই। যেহেতু গ্রীষ্মকাল, তাই প্রচণ্ড তাপ থেকে নিজেদেকে রক্ষা করা জরুরি।

অনেকেরই সকাল শুরু হয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে। দিনের অন্যান্য সময়েও পায় চায়ের তৃষ্ণা। তাই বলা যায়, চা খান না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন।

আপনি কি কখনো খেয়াল করে দেখেছেন, কেউ কেউ একটুতেই অসুস্থ হয়ে যায় আবার কেউ অনেক পরিশ্রমেও দিব্যি সুস্থ থাকে?

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত যে কারোর। পুষ্টিবিদদের মতে, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাওয়াদাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

বাজারে এখন কাঁচা আমের ছড়াছড়ি। কাঁচা আমের জুস তো কমবেশি সবাই খান। তবে কাঁচা আম দিয়ে কিন্তু পুডিংও তৈরি করা যায়। এটি খেতেও অনেক সুস্বাদু।

সুস্থতার জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে শরীর চর্চা করতেই হবে। তবে মিলবে রোগ থেকে ‍মুক্তি। অনেকের মনেই প্রশ্ন ব্যায়াম কখন করা উচিত? সকাল নাকি বিকেলে?

বেশি চিনি খাওয়া রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দিয়ে নানান রোগের সৃষ্টি করে।  চিনি দেওয়া খাবার খাওয়া বন্ধ করলে ওজন ঝরানো সহজ হবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে- মিষ্টি দেওয়া খাবার না খাওয়ার অভ্যাস দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। 

দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন ভালো, ঠিক তেমনই এর পুষ্টিগুণও অনেক।

গর্ভাবস্থা একজন নারীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। তাই এই সময়ে প্রত্যেক হবু মায়েরই সতর্ক থাকা জরুরি। এমনকি বাড়তি সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে।

গরমে সুস্থ থাকতে ডায়েটে মনোযোগী হওয়া ‍উচিত। কেননা, এই সময়ে হিটস্ট্রোকে যেমন আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে তেমনি পেটের নানা সমস্যা দেখা দেয়।

গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিচ্ছে। ফলে হিটস্ট্রোকের মতো নানা রোগ কাবু করছে। এই সমস্যার সমাধানে রোজ নিয়ম করে খেতে হবে বিভিন্ন ধরনের পানীয়।

হজমে গণ্ডগোল থেকে ডায়রিয়া- এই অবস্থায় শুধু যে অস্বস্তিতে ভুগতে হয় তা নয়, শরীর থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিও বের হয়ে যায়। ফলে শরীর হয় দুর্বল।

পুষ্টিতে সমৃদ্ধ থাকে ফল, ফল স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আম থেকে কলা অন্তর্ভুক্ত করতে হলে সেগুলোকে সঠিকভাবে পরিষ্কার করা জরুরি।

কয়েকটি খাবার পুনরায় গরম করে না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেগুলো বারবার গরম করলে বিষাক্ত হয়ে যায়।

মায়ের জন্য আলাদা দিবসের প্রয়োজন নেই এই কথা ঠিক। তবে বছরের একটি দিন যদি মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের জন্য বরাদ্ধ করা যায় তাহলে মন্দ কী।

গরমে শীতল হাওয়ার জন্য ভরসা রাখতে হয় যন্ত্রের ওপর। এজন্য এসি ও ফ্যান বেশি ব্যবহার হয়। কিন্তু এই বৈদ্যুতিক যন্ত্র প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে।

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা। ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় ১৯৮৮ সালের ১লা মে তার জন্ম। ২০০৮ সালে ‘রব নে বানা দি জোড়ি’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে তার অভিষেক হয়। 

গরমের সঙ্গে পেরে ওঠা যখন কঠিন হয়ে পড়ছে তখন কয়েক টুকরো তরমুজ মুখে দিলেই যেন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। পরম তৃপ্তি আর স্বস্তিতে ভরে যায় মন।