ঢাকা, শনিবার ২০, ডিসেম্বর ২০২৫ ১০:৪৮:৩১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নির্বাচনের বাকি ৫৩ দিন, সামনের প্রতিটি দিনই গুরুত্বপূর্ণ! ‘সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্ব পালন করছে বিজিবি’ ওসমান হাদির মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক আজ ট্রাভেল পাস হাতে পেয়েছেন তারেক রহমান উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর অফিসে আগুন

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে নিউজিল্যান্ড

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৩৯ এএম, ১১ নভেম্বর ২০২১ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে বুধবার (১০ নভেম্বর) ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে পা রেখেছে নিউজিল্যান্ড। ইয়ন মরগ্যান বাহিনীর বিপক্ষে কিউইদের জয় ৫ উইকেটে। ইংল্যান্ডের দেওয়া ১৬৭ রানের টার্গেট ৬ বল হাতে রেখে পেরিয়েছে কেন উইলিয়ামসন বাহিনী।

ইংল্যান্ডের দেওয়া ১৬৬ রানের জবাব দিতে নেমে ব্যর্থ হন নিউজিল্যান্ডের ওপেনার মার্টিন গাপটিল ও দলপতি কেন উইলিয়ামসন। ১৩ রানের মাথায়ই দুই উইকেট হারিয়ে ফেলে কিউই শিবির। ৪ রানে গাপটিল ও ৫ রানে উইলিয়ামসন ক্রিস ওকসের বলে প্যাভিলিয়নে ফিরেন। গাপটিল আউট হলেও ইনিংস ধরে রাখেন আরেক ওপেনার ড্যারেল মিচেল। ডেভন কনওয়ে তাকে লম্বা একটা সময় সঙ্গ দেন।

ড্যারেল মিচেলকে সঙ্গ দেওয়ার পাশাপাশি লক্ষ্যের দিকেও অবিচল ছিলেন কনওয়ে। লিয়াম লিভিংস্টোনের শিকার হওয়ার আগে ৩৮ বলে তিনি স্কোর বোর্ডে যোগ করেন ৪৬ রান। এরপর খুব দ্রুত গ্লেন ফিলিপসকেও হারিয়ে ফেলে উইলিয়ামসন বাহিনী। লিভিংস্টোনের বলে সীমানার একেবারে কাছেই স্যাম বিলিংসের তালুবন্দী হন তিনি।

ফিলিপস সাজঘরে ফিরলে ১১ বলে ঝড়ো ২৭ রানের ইনিংস আসে জিমি নিশামের ব্যাট থেকে। বেশ কয়েকবার নিশ্চিত ক্যাচের হাত থেকেও বাঁচেন তিনি। শেষ পর্যন্ত আদিল রশিদের বলে ক্যাচ দিয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। শেষ দিকে নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাচ বের করে আনেন ড্যারেল মিচেল। ৪৭ বলে ৭২ রানের ইনিংস আসে তার ব্যাট থেকে। মিচেলের ইনিংসে ছিল ৪টি করে চার ও ছয়ের মার। ইংল্যান্ডের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ক্রিস ওকস ও লিয়াম লিভিংস্টোন। এক উইকেট পান রশিদ।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬৬ রান করে ইংল্যান্ড। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে জস বাটলার ও জনি বেয়ারস্টো ব্যাটিংয়ের শুরুটা ভালো করলেও ১০ ওভারের আগে দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে যায় ইংলিশ শিবির। জনি বেয়ারস্টো ১৩ রানে অ্যাডাম মিলনের ও জস বাটলার ২৯ রানে ইশ সোধির শিকারে পরিণত হন। ৫৩ রানে দুই উইকেট হারিয়ে ইয়ন মরগ্যান বাহিনী যে চাপে পড়েছিল তা সামাল দেন ডেভিড মালান ও মঈন আলি মিলে।

শুরুতে ধীর গতির ইনিংস খেললেও শেষ দিকে মেরে খেলেন দুজনেই। ৩০ বলে ৪২ রান করার পর টিম সাউদির বলে উইকেটরক্ষক ডেভন কনওয়ের হাতে ধরা পড়েন মালান। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চার ও একটি ছয়ের মার। মালান ফিরে গেলে লিয়াম লিভিংস্টোনকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মঈন। জিমি নিশামকে বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ১০ বলে ১৭ রান করে সীমানার কাছে মিচেল স্যান্টনারের ক্যাচবন্দী হন লিভিংস্টোন। মঈন শেষ পর্যন্ত টিকে থেকে ৩৭ বলে করেন ৫১ রান। তার ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ২টি ছয়ের মার। নিউজিল্যান্ডের হয়ে একটি করে উইকেট নেন সাউদি, মিলনে, জিমি নিশাম ও সোধি।