ঢাকা, শুক্রবার ০৫, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:২৯:০৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

শ্রীলঙ্কাকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:১০ এএম, ৭ নভেম্বর ২০২৫ শুক্রবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের জন্য শ্রীলঙ্কার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) কলম্বোতে দুই দেশের মধ্যে পরামর্শ বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়।

বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম, আর শ্রীলঙ্কার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র, বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব আরুণি রানরাজা।

বৈঠকে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার বিদ্যমান বিনিয়োগের প্রশংসা করে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়। বিশেষ করে ইপিজেড, এসইজেড ও এপিআই শিল্প পার্কগুলোতে ওষুধ, আতিথেয়তা, পর্যটন, অটোমোবাইল, হালকা প্রকৌশল, আইসিটি, নবায়নযোগ্য শক্তি, কৃষি-প্রক্রিয়াকরণ, চামড়া ও পাদুকা খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কাকে ওষুধ পণ্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য অনুরোধ করে। দুই দেশ বাণিজ্য সুবিধা প্রদান এবং বাণিজ্য ও জাহাজ চলাচল সংক্রান্ত যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা দ্রুত আহ্বানের জন্য সম্মত হয়েছে। গভীর অর্থনৈতিক সহযোগিতার জন্য বেসরকারি খাত ও তাদের চেম্বারগুলির মধ্যে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সংযোগ বাড়ানোর জন্য মুলতবি আইনি দলিল দ্রুত চূড়ান্ত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম ও কলম্বোর মধ্যে বন্দর সংযোগসহ জাহাজ চলাচল খাত শক্তিশালী করার সম্ভাবনাও বৈঠকে আলোচিত হয়েছে।

পর্যটনের গুরুত্ব স্বীকার করে শ্রীলঙ্কা সবুজ পর্যটন বিকাশে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশও চা ও বৌদ্ধ পর্যটন সার্কিটসহ যৌথ পর্যটন উদ্যোগ এবং পর্যটন সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত করার প্রস্তাব দিয়েছে।

উভয় পক্ষ কৃষি ও মৎস্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্প্রসারণের সুযোগ স্বীকার করেছে, যার মধ্যে রয়েছে জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা, গভীর সমুদ্রে দীর্ঘ লাইন মাছ ধরা এবং মিঠা পানির মাছ চাষে জ্ঞান ও দক্ষতা ভাগাভাগি।