ঢাকা, সোমবার ২২, ডিসেম্বর ২০২৫ ২১:৫৫:২৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নিরাপত্তা, অস্ত্রের লাইসেন্স চেয়ে আবেদন ১৫ রাজনীতিবিদের ‘ভোটের গাড়ি’র প্রচার শুরু আজ আগামী বাজেটের রূপরেখা দিয়ে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার গণভোট নিয়ে নানা শঙ্কা পশ্চিম তীরে নতুন ১৯টি বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিল ইসরায়েল

ইউএস ওপেনের সেমিফাইনালে সেরেনা

খেলাধুলা ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ০৩:৩৯ পিএম, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ শনিবার

সেরেনা

সেরেনা

অষ্টম বাছাই ক্যারোলিনা প্লিসকোভাকে সহজেই বিদায় করে দিয়ে ইউএস ওপেনের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছেন ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন সেরেনা উইলিয়মাস। কোয়ার্টার ফাইনালে মঙ্গলবার সেরেনা ৬-৪, ৬-৩ গেমে প্লিসকোভাকে উড়িয়ে দিয়ে শেষ চার নিশ্চিত করেন।


রেকর্ড ২৪ বারের স্ল্যাম জয়ের স্বপ্নে কোর্টে খেলতে নামা সেরেনা অবশ্য প্রথমেই প্লিসকোভার কাছে গেম হারিয়েছিলেন। ৩-১ গেমে পিছিয়ে থাকার পর টানা আটটি গেম জিতে প্রথম সেট জয়ের পরে দ্বিতীয় সেটে ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে যান। ২০১৬ সালে ফ্লাশিং মিডোর সেমিফাইনালে চেক প্রজাতন্ত্রের এই প্লিসকোভার কাছেই পরাজিত হয়েছিলেন সেরেনা।


ম্যাচ শেষে মার্কিন সুপারস্টার বলেছেন, ‘আমি শুধুমাত্র ভাল খেলতে চেয়েছি। আর কিছুই আমার মাথায় ছিলনা। এতেই সফলতা পেয়েছি।’


মূলত বড় সার্ভিসেই ম্যাচে সাফল্য ছিনিয়ে নিয়েছেন সেরেনা। পুরো ম্যাচে তিনি ১৩টি এস মেরেছেন। শেষ চারে সেরেনার প্রতিপক্ষ লাটভিয়ার আনাসতাসিজা সেভাসতোভা। কোয়ার্টার ফাইনালে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন স্লোয়ানে স্টিফেন্সকে ৬-২, ৬-৩ গেমে উড়িয়ে দিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছেন সেভাসতোভা।


প্লিসকোভা বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে সেরেনা দুর্দান্ত ভাবে ম্যাচে ফিরে এসেছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় সেটে সে অপ্রতিরোধ্য ছিল। ব্রেক পয়েন্টগুলোতে সে দারুনভাবে পয়েন্ট তুলে নিয়েছে।


এই টুর্নামেন্ট জিততে পারলে ক্রিস এভার্টের সাথে সবচেয়ে বেশি ইউএস ওপেন শিরোপা ও মার্গরেট কোর্টের সর্বকালের সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ের রেকর্ড স্পর্শ করবেন সেরেনা উইলিয়ামস।


এদিকে সেভাসতোভার বিপক্ষে ব্যর্থতার পিছনে নিউইয়র্কের প্রচন্ড গরম ও আদ্রতাকে দায়ী করেননি স্টিফেন্স। বরং প্রথম সেটে সাতটি ব্রেক পয়েন্ট জয়ের সুযোগ নষ্ট হবার বিষয়টিকে কোনমতেই মেনে নিতে পারছেন না। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, বড় ম্যাচে এই সুযোগগুলো বারবার আসেনা। আর তা একবার হাতছাড়া হওয়া মানে ম্যাচে পিছিয়ে যাওয়া। শারীরিক ও মানসিকভাবে তখন কোন কিছুই ইতিবাচক মনে হয়না।