গরম থেকে প্রশান্তি পেতে অনেকেই একটু পর পর ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা পানি খান। এতে সাময়িক স্বস্তি মিললেও দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যহানীর কারণ হতে পারে।

গরমের সময় শুরু হয়েছে। এখন সময় এসেছে আমাদের খাবারের তালিকা ও জীবনযাপনের ধরনে পরিবর্তন আনার।

এপ্রিল মাস পড়তে না পড়তেই তীব্র গরম শহরজুড়ে। বাড়ির বাইরে পা ফেলা দায়। আবার বাড়ি ভেতরেও ভ্যাপসা গরম। নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। কুলার কিংবা এসির ভরসায় থাকতেই পারেন।

গ্রীষ্মের শুরু থেকেই বাংলাদেশে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে।  রোববার ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি।

নতুন প্রত্যাশা বুকে নিয়ে বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়াটা বাঙালির কাছে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। তাই ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার উৎসব পহেলা বৈশাখ।

পহেলা বৈশাখে খাবারে বাঙালিয়ানা থাকবে না তা হতেই পারে না। নববর্ষের খাবার মানেই পান্তাভাত। সঙ্গে যদি থাকে বাহারি ভর্তা তাহলে আরও জমে ওঠে। সুস্বাদু কিছু ভর্তার রেসিপি দেওয়া হলো-

আগামীকালই  ঈদ-উল-ফিতর। আর ঈদ মানেই রকমারি খাওয়া-দাওয়া। বিরিয়ানি, লাচ্ছা পরোটা, কাবাব এই সব কিছুর পাশাপাশি ঈদের একটি খুব পরিচিত খাবার হলো জর্দা।

বর্তমানে কালোর চেয়ে বাহারি রঙের চুলই ফ্যাশনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাদামি, বেগুনি, নীল, গোলাপি, লাল, কমলা ইত্যাদি রং দিয়ে অনেকেই এখন চুল রাঙাতে পছন্দ করেন। হেয়ার কালার আপনার লুক অনেকটাই পরিবর্তন করে দিতে পারে।

ঈদের ছুটিতে অনেকেই এরই মধ্যে বাসা-বাড়ি ছেড়ে নিজ নিজ গ্রামে ছুটছেন। ঈদের ছুটিতে কেউ এক সপ্তাহ আবার কেউ ১০ দিন এমনকি একমাস পর্যন্তও কেউ কেউ বাড়ির বাইরে থাকেন। 

পান্তা ভাত হলো বাঙালির জনপ্রিয় খাবার যা দুই হাজার বছরের পুরানো রীতি যা আজও পালন করা হয়। বাংলাদেশে প্রতি বছর পয়লা বৈশাখে পান্তা উৎসবের মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার সংস্কৃতি চালু ও পরিব্যাপ্ত হয়েছে।

ঈদুল ফিতরের বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। রমজানের শেষের দিকে সবাই কমবেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন ঘর সাজানো-গোছানোতে। যেহেতু ঘরেই ঈদের দিনটি কাটাতে হবে, তাই এখন ঘরের রূপ পাল্টে ফেললে মন্দ হয় না।

মাহে রমজানের কদরের রজনী হচ্ছে সবথেকে উত্তম এবং মহামান্বিত রজনী। রাতটিকে হাজার মাসের চেয়েও উত্তম বলা হয়েছে। মহান আল্লাহ কদরের এই রাতে বান্দাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে থাকেন।

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে উদযাপনের লক্ষ্যে নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় একগুচ্ছ পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।

কোষ্ঠকাঠিন্য সঙ্গে লড়াই? এই সমস্যা এড়াতে একটি সুস্থ অন্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার পেটের স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতাসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পবিত্র রমজান মাসকে তিনভাগে ভাগ করা হয়। প্রথম দশক রহমত, দ্বিতীয় দশক মাগফেরাত ও তৃতীয় দশককে বলা হয় নাজাতের দশক।

ব্যস্ত জীবনযাত্রায় অনেকেই সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করেন না। কেউ সকালের নাশতা এড়িয়ে যান, দুপুরে খাবার সময় মতো খান না আর বাসায় ফিরে অনেক রাতে খান।

হঠাৎ করেই বেড়েছে গরম। তার ওপর চলছে রমজান মাস। গরমে শরীরে পানির চাহিদা বেড়ে যায়। পানির ঘাটতি মেটাতে তাই ইফতারে রাখতে হবে জলীয় পদার্থ আর পানির আধিক্য।

শিশু থেকে শুরু করে বড়রা পর্যন্ত সবাই চিংড়ি খেতে পছন্দ করেন। যেকোনো সবজিতে চিংড়ি দিলে সবজির স্বাদ অনেক অংশে বেড়ে যায়। 

কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু তারপরও আমরা খাই। কেননা, এগুলো খেতে ভালো লাগে। মুখোরোচক এসব খাবার নিয়মিত খেলে ক্যানসারের মতো ভয়ংকর অসুখে পড়তে পারেন।

সারাদিন রোজা রাখার কারণে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। আবার দীর্ঘ সময় খাবার না খাওয়ার কারণে পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শরীরে নানা রকম সমস্যাও দেখা দেয়।

চলছে পবিত্র রমজান মাস। স্রষ্টার নৈকট্য লাভের মাস এটি। ভোররাতে খাবার খেয়ে রোজার নিয়ত করতে হয়। এরপর সারাদিন থাকতে হয় পানাহার ছাড়া।

চাওয়া আর পাওয়ার হিসাব মেলাতেই পার হয়ে যায় আমাদের একটা জীবন। মন ঠিক কী চায়, তা আমাদের মনও জানে না। কোনো একটি জিনিস পাওয়ার পরে মনে হয়, এটা নয় ওটা চাই! 

চলছে রমজান মাস। সারা দিন রোজা রাখার পর সবাই অপেক্ষায় থাকেন ইফতারের মুখোরচক খাবারের জন্য। এজন্য দেখা দেয়, ইফতারে অনেকে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খেয়ে ফেলেন।

ক্যান্সারের সুনির্দিষ্ট কারণ ঠিক কী, তা এখনো প্রমাণিত নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট কোনো খাবার, অভ্যাস বা কাজের প্রভাব আছে- এমনটা এখনও প্রমাণ হয়নি।