ঢাকা, রবিবার ০৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ২১:৩৬:৪১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিমান ভ্রমণে সক্ষম না হওয়ায় খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রায় দেরি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ফ্লাইটকে ‘ভিভিআইপি মুভমেন্ট’ ঘোষণা খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় সব ধরনের সহযোগিতা করছে সরকার : প্রেস সচিব ভারতের পর্যটনরাজ্য গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩ ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধস: মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৯০০

১ জানুয়ারি দেশব্যাপী বই উৎসব

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৪ এএম, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

আগামী ১ জানুয়ারি দেশব্যাপী বই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যবই তুলে দেওয়া হবে। আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে উৎসব করতে এরই মধ্যে জেলা-উপজেলায় সংশ্লিষ্টদের জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) । বিভিন্ন জেলায় মন্ত্রী, এমপিরা এই উৎসব করবেন। তবে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রাথমিকের বই উৎসব হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে। আর মাধ্যমিকের বই উৎসব হবে গাজীপুরের কাপাসিয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। এর আগে ৩১ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় বই উৎসবের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রতিটি শ্রেণির একজন করে শিক্ষার্থীকে এক সেট করে বই দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করবেন।

মাউশি এক নির্দেশনায় জানিয়েছে, ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে সারাদেশের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পাঠ্যবই বিতরণের জন্য ১ জানুয়ারি ‘পাঠ্যপুস্তক উৎসব দিবস’ উদযাপন করা হবে। আওতাধীন মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘পাঠ্যপুস্তক উৎসব দিবস-২০১৩’ অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠু, সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। 


শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের জানান, মাধ্যমিকের কেন্দ্রীয় বই উৎসব হবে গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুব রহমান তুহিন জানান, কেন্দ্রীয়ভাবে প্রাথমিকের বই উৎসব হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে জানা গেছে, এবার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে চার কোটি ৯ লাখ ১৫ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে সাড়ে ৩৪ কোটির বেশি পাঠ্যবই ছাপা হচ্ছে। এরমধ্যে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি মিলিয়ে এই স্তরে নয় কোটি ৯৮ লাখ ৫৩ হাজার এবং মাধ্যমিক স্তরে স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি মিলিয়ে ২৪ কোটি ৬৩ লাখ ১০ হাজার কপি পাঠ্যবই ছাপা হচ্ছে। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষার বই ছাপা হচ্ছে দুই লাখ ১২ হাজার ১৭৭ কপি।
কাগজ ও কালির সংকট, ঊর্ধ্বমুখী দাম, ছাপা সরঞ্জামের মূল্যবৃদ্ধি, লোডশেডিং, দুটি শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম ও এনসিটিবির কার্যাদেশে দেরি ইত্যাদি কারণে পুরো সেট বই পাবে না অনেক শিক্ষার্থী। শুরুর দিকে ছাপানো মাধ্যমিকের বইগুলো মানসম্মত হলেও কাগজ সংকটের অযুহাতে নিম্নমানের বই ছাপানোর অভিযোগ
 উঠেছে। এসব বই ছাপা হচ্ছে রিসাইকেল করে পাওয়া কাগজ দিয়ে। প্রাথমিকের বই ছাপানো শুরু হয় ১০ ডিসেম্বরের পর। এই স্তরের বইগুলোও ছাপানো হচ্ছে নিম্নমানের কাগজে। এখন পর্যন্ত মাধ্যমিকে ৮১ শতাংশ বই উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছেছে। আর প্রাথমিকের বই মাঠ পর্যায়ে পৌঁছেছে ৭০ শতাংশ বই