গুনাহ থেকে মুক্তি লাভ করার উত্তম সময় হলো রমজান মাস। রহমত, মাগফেরাত ও নাজাতের পয়গাম নিয়ে আসে মাসটি। এ মাসে বান্দার আমলের সওয়াব বহুগুণ বৃদ্ধি করা হয়। বান্দাকে গুনাহ থেকে মুক্তি দেওয়া হয় মাসটিতে।

সারা বছরই ছোলা খাওয়ার চল দেখা যায়। রমজান মাসে ইফতারিতে ছোলা থাকেই। কেউ মসলায় ভেজে খান কেউ আবার কাঁচাই খেয়ে থাকেন। যে যেভাবেই খান না কেন, দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা।

সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারির আয়োজনে থাকছে নানা পদের তেলে ভাজা খাবার, যা মুখরোচক হলেও স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ক্ষতিকর। 

কাঁচা আমের ভর্তার নাম মুখে আনলেই কমবেশি সকলেরই জিভে জল চলে আসে। লবণ, মরিচের গুঁড়ো, চিনি অথবা গুড় মাখিয়ে কাঁচা আমের ভর্তা খাওয়ার মজাই আলাদা। তাছাড়া, কাঁচা আমের পুষ্টিগুণও অনেক।

নোনতা থেকে মিষ্টি, ইফতারে নানা স্বাদের পদ থাকে। অনেকেরই বাড়িতেই অতিথিরাও আসেন। ইফতারে অতিথিকে নতুন কিছু খাওয়াতে চাইলে বানাতে পারেন চিড়ার ফালুদা। রইল প্রণালী।

গুণে ভরপুর আর খেতেও সুস্বাদু এক ফল খেজুর। ধারণা করা হয় মিষ্টি এ ফলের আদিনিবাস পারস্য উপসাগরের তীরবর্তী দেশগুলোয়। চিনির বিকল্প হিসাবে খেজুর ব্যবহার করা হয় নানা উপায়ে। 

গরমে রোজা হচ্ছে। সারাদিন পানি না খাওয়ার কারণে শরীরের আদ্রতা কমে যাচ্ছে। শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করে শরীরের আদ্রতা রক্ষায় ইফতারে তৈরি করতে পারেন স্বাস্থ্যকর তরমুজের স্মুদি।

গর্ভবতী মায়ের যদি শারীরিক কোনো জটিলতা না থাকে তাহলে তার রোজা থাকতে কোনো বাধা নেই। প্রয়োজনে এ বিষয়ে রোজার মাস আসার আগেই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জেনে নিতে পারেন যে আপনি রোজা রাখায় কতটা ঝুঁকিপূর্ণ।

চিংড়ির তড়কা: যা লাগবে : পটোল ৫০০ গ্রাম, চিংড়ি মাছ ছয় পিস, পেঁয়াজ কুচি দুই টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা এক চা চামচ, হলুদ, মরিচ, ধনিয়া গুঁড়া এক চা চামচ করে, জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ, সয়াবিন তেল চার টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাঁচামরিচ চার-পাঁচটি, ধনিয়াপাতা কুচি দুই টেবিল চামচ, আলু দুটি।

সবজি চিংড়ি পাকোড়া
যা লাগবে : পাতা কপি কুচি ১ কাপ, যে কোনো শাক কুচি ১/২ কাপ, গাজর কুচি ১/২ কাপ, কুচো কিংড়ি ১/২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি একটা বড়, মরিচ কুচি ১০টি, হলুদ ১/২ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, ফেটানো ডিম একটি, চালের গুঁড়া ১/৩ কাপ, আটা-ময়দা ১/৩ কাপ, তেল দুই পাক।

আর মাত্র দু’দিন পরই পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে চলেছে। রোজার আগে বেশ কয়েকটি কাজ গুছিয়ে রাখা বা সম্পন্ন করা জরুরি।

রোজায় আপনি কী খাচ্ছেন তার ওপর অনেককিছুই নির্ভর করে। বিশেষ করে আপনার সুস্থতার বিষয়টি তো সবার আগে।

আমাদের শরীরে কোনো রোগ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের শরণাপন্ন হই। তার পরামর্শে ওষুধ সেবন করে সুস্থ হয়ে উঠি। তবে কিছু রোগ আছে যেগুলো ওষুধের মাধ্যমে পুরোপুরি সুস্থ হওয়া সম্ভব নয়।

রমজানের আগমনী বার্তা বাতাসজুড়ে। মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে চলছে রমজানের প্রস্তুতি। পুরো একমাস রোজা রাখার পর পালন করা হবে ঈদুল ফিতর।

আম পাতা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। ডায়াবেটিস থেকে শুরু ওজন কমানো এমনকি বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেয় এই পাতা।

বয়ঃসন্ধিকারের পর থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে নারীদের শারীরবৃত্তীয় নানা পরিবর্তন ঘটতে থাকে। ঋতুচক্র শুরু, সন্তানধারণ এবং ঋতুবন্ধ— এই তিনটি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হরমোন। হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে, তার প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। 

ত্বক ও চুল ভালো রাখতে কতজনই না নামিদামি সব প্রসাধনী ব্যবহার করেন। তবে আদৌ সেগুলো ত্বক বা চুলের জন্য ভালো কি না, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই।

ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য আয়ের একটা অংশ সঞ্চয় করবেন। কিন্তু কোথায় রাখবেন টাকা। কেমন মিলবে সুদ বা মুনাফা।

সম্পর্ক গড়তে যতটা সময় লাগে, ভাঙতে তত সময় লাগে না। এ কারণেই হয়ত সম্পর্কের ভাঙন নিয়ে আশঙ্কায় থাকেন অনেকে। ভালোবাসার মানুষকে হারানোর ভয় মনে থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

এখন বসন্তকাল। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় ঘরে ঘরে ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, জ্বর দেখা দেয়। বসন্তকালের আবহাওয়া যতই মিষ্টি হোক না কেন, এ সময় অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ দেখা দিতে পারে।

শরীর সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে উপকারী কফি। কফিতে রয়েছে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, যা তাড়াতাড়ি মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। কালো কফি শরীরের বিপাকীয় হার বাড়ায়।

সকালের নাশতা, দুপুরের কিংবা রাতের খাবার—যেটাই হোক, অধিকাংশ মানুষই প্রত্যাশা করেন তার জন্যে ডাইনিং টেবিলে সাজানো থাকবে মাছ-মাংস-ডিম-দুধ। সাথে অন্যান্য খাবার।

বিশ্বাস একটি সম্পর্কের মূল ভিত্তি। বিশ্বাস না থাকলে কোনো সম্পর্ক বেশি দূর এগোতে পারে না। তবে মাঝে মাঝে মানুষ ব্যক্তিগত কোনো খারাপ অভিজ্ঞতার কারণে মানুষের ওপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।

অতিরিক্ত ওজন দেহের জন্য কখনই মঙ্গল বয়ে আনে না। অসংক্রামক অনেক রোগের জন্য বাড়তি ওজন দায়ী। অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার সহ প্রসেস ফুড খাওয়ার অভ্যাস দিন দিন দেহের ওজন বাড়িয়ে তোলে।