মুখের কালচে দাগ নিয়ে মুশকিলে পড়েন অনেকেই। তখন নানা ধরনের ক্রিম ব্যবহার করেও সুফল মেলে না। মুখের এই কালো দাগ আলোক সংবেদনশীলতার কারণে হতে পারে।

শীতের দিনে সবচেয়ে মজার এবং মুখোরোচক একটি খাবার হলো হাঁসের মাংস। এ সময় নতুন চালের গুঁড়া দিয়ে রুটি করে অথবা গরম ভাতের সঙ্গে হাঁসের মাংস যেন অমৃত এক খাবারে নাম।

আজ লাল আপেল খাওয়ার দিন। ‘ইট এ রেড অ্যাপেল ডে’ প্রতিবছর ডিসেম্বরের ১ তারিখে পালিত হয় বিশ্বজুড়ে। 

শীতকাল মানেই তো ভূরিভোজের সময়। বাড়িতে জমিয়ে খাওয়াদাওয়ার পর একটু মিষ্টিমুখ না করলে কি চলে? বাজারের টাটকা কচি গাজর দিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারেন হালুয়া।

ওবেসিটি বা স্থূলতা হলো আধুনিক সময়ের মহামারি, বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৭ শতাংশ মানুষ যার শিকার। বাংলাদেশে এই হার প্রতি পাঁচ জনে এক।

শারীরিক সুস্থতার সঙ্গে নিবিড় সংযোগ রয়েছে মনের। দ্রুত গতিতে শরীরের সঙ্গে তাল মেলাতে গেলে তার প্রভাবে বাড়ে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ।

সন্ধ্যার নাস্তায় কী বানানো যায় তা নিয়ে কখনো কখনো খুব চিন্তায় পড়তে হয়। তবে শীতের দিনে এ চিন্তাটার সমাধানও করা যায় সহজে। কারণ শীতের সন্ধ্যায় নাস্তা হিসেবে ভাজা পোড়া অথবা পিঠা কিন্তু বেশ জমে যায়।

ওজন কমানোর একটি নিয়ম যা ধারাবাহিকভাবে প্রভাবিত করে তা হলো ডিটক্স ওয়াটার। তুলসি, আদা এবং মধু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার আপনার পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

শীতের সময়টাতে অসুখে পড়ার ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে বেশি। তাই এসময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা বেশি প্রয়োজন। কারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হলে সুস্থ থাকা অনেক বেশি সহজ হয়।

বছরের শেষ সময় এলে বিয়ের সংখ্যা বাড়ে। আর তাই একে বিয়ের মৌসুম বলে। প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ এই সামাজিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

শীতের সবজি বাজারে চলে এসেছে। এর মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণসম্পন্ন একটি সবজি হচ্ছে বাঁধাকপি। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ম্যাঙ্গানিজ, ডায়াটারি ফাইবার, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর।

সজনে ডাটা আমরা অনেকেই খেয়েছি। খুবই সহজলভ্য এই সবজি দেশের প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যায়। সজনে পাতাকে এখন বলা হচ্ছে অলৌকিক পাতা।

শীতকালে ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করতে সিরামাইড, কলয়েডাল ওটমিল ও জোজোবা তেল দিয়ে তৈরি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহা করতে পারেন।

আচারি ভুনা খিচুড়ি একটি বাঙালি স্টাইলের স্পাইসি খিচুড়ি রেসিপি। এটি তৈরি করতে বাসমতি চাল অথবা পোলাওয়ের চাল লাগবে। এটি হোটেল কিংবা রেস্টুরেন্ট স্টাইলের খিচুড়ির একটি রূপ।

রান্নাঘরে কাজ করতে গেলে অসাবধানতাবসত অনেকসময় হাত পুড়তে পারে। চিকিৎসকদের মতে, হাত পুড়লে সবার আগে ক্ষতস্থানে ঠান্ডা পানি দিতে হবে। ব

রান্নাঘরের একটি পরিচিত মশলা গোলমরিচ। খাবারে সুগন্ধযুক্ত ঝাল স্বাদ যোগ করে এটি। তবে কেবল স্বাদের জন্য নয়, নানা শারীরিক সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলায় এটি।

শীত তার আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছে। শেষ রাতে হিমেল হাওয়া কিংবা ভোরের দিকে কুয়াশার অস্তিত বলছে এমনটাই। শীত নিঃসন্দেহে উপভোগ্য ঋতু। এই ঋতুতে নিজের পছন্দের অনেক খাবার খাওয়া যায়, ঘুরে বেড়ানোর জন্যও চমৎকার সময়।

শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ভিটামিন ডি। এর সাহায্যে শরীর ঠিকমতো কাজ করে। ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এটি।

সামনেই আসছে শীত। এই সময়ে মানুষকে অবশ্যই সতর্ক হয়ে যেতে হবে। কারণ ঠান্ডার দিনে বায়ুদূষণ বাড়বে।

রেস্তরাঁর গিয়ে সাধারণত যেসব খাবার খাওয়া হয় তার মধ্যে পেরি পেরি চিকেন উইংস অন্যতম। কিছুটা স্পাইসি আর কিছুটা ক্রাঞ্চি এই খাবারটি কম-বেশি পছন্দ করেন সবাই।

একদিকে কর্মক্ষেত্র আরেকদিকে ব্যক্তিগত জীবন। দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। তবুও একদিক সামলাতে গেলে অন্যদিকে সমস্যা দেখা দেয়।

সেই আদি যুগ থেকেই আদার ব্যবহার চলে আসছে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ চিকিৎসা শাস্ত্রেও এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। নিয়মিত আদা সেবনে একাধিক রোগ এড়ানো যায়। ত

যে রোগগুলোর লক্ষণ সহজে প্রকাশ পায় না কিন্তু রোগীকে মৃত্যুর দুয়ার অব্দি নিয়ে যায় তাদের মধ্যে ক্যানসার অন্যতম। এটি নিঃশব্দে শরীরে বাসা বাঁধে।

শীতের স্বাস্থ্যকর সব শাকসবজির মধ্যে অন্যতম পালং শাক। যদিও প্রযুক্তির যুগে এখন প্রায় সারা বছরই পালং শাক বাজারে পাওয়া যায়।